You can easily download all types of PDF from our website for free.Only we share all types of updated PDF. If there is any problem to download our PDF file, you can easily contact us and solve it. So without delay download your desired PDF file immediately.
আরো দেখুন
- বাংলাদেশের ৬৪ জেলার রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৪
- সেহরি ও ইফতারের দোয়া
- যাকাত দেওয়ার নিয়ম ২০২৪
- ১ ভরি স্বর্ণের যাকাত কত টাকা ২০২৪
- ১ লাখ টাকার যাকাত কত টাকা ২০২৪
- ফিতরা কত টাকা ২০২৪
- জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম
- অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম
- পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ
- পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
- পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে
এইচএসসি বিএম এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর/সমাধান ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-১ (৪র্থ সপ্তাহ)-এসাইনমেন্ট-৩
বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একমালিকানা ব্যবসায় দাপটের সহিত টিকে আছে-বক্তব্যটির যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা কর
এক মালিকানা ব্যবসায়ঃ
উত্তর
এক ব্যক্তির মালিকানায় গঠিত , পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়কেই একক মালিকানা ব্যবসায় বলে । একক মালিকানা ব্যবসায়ে মালিক নিজেই পুঁজি সরবরাহ করে । তিনিই ব্যবসায়ের সংগঠক এবং পরিচালক । একক মালিকানা ব্যবসায়ের মালিকই সব ঝুঁকি গ্রহণ করেন এবং তিনি ব্যবসায়ের সমুদয় মুনাফা ভােগ করেন । তবে প্রয়ােজনবােধে মালিক নিজ পরিবারের সদস্যদের বা কোন লােককে বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে নিয়ােগ করতে পারেন ।
নিচে এক মালিকানা ব্যবসায় সম্বন্ধে ব্যবসায় বিশেষজ্ঞদের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা দেয়া হলাে ।
√ অধ্যাপক বি . ও . হুইলার - এর মতে , “ একক মালিকানা ব্যবসায় হলাে এমন এক প্রকার ব্যবসায় সংগঠন যার মালিক ও নিয়ন্ত্রক মাত্র এক ব্যক্তি । ”
√ অধ্যাপক রিচার্ড এম . ইউগেটস্ বলেন , “ একক মালিকানা ব্যবসায় এমন এক ধরনের ব্যবসায় যার মালিক ও নিয়ন্ত্রক একজন মাত্র ব্যক্তি । ”
√ অধ্যাপক ডেভিটসন - এর মতে , “ একক মালিকানা ব্যবসায়ের মালিক সব ঝুঁকি বহন করে নিজে মুনাফা ভােগের জন্য ব্যবসায় পরিচালনা করে । ”
একক মালিকানা ব্যবসায়ের পূর্বোক্ত সংজ্ঞা ও আলােচনার প্রেক্ষিতে পরিশেষে বলা যায় , আইনগত অস্তিত্বহীন যে ব্যবসায় এক ব্যক্তির উদ্যোগ , জ্ঞান , বুদ্ধি , পুঁজি ও ঝুঁকি সমন্বয়ে এককভাবে অর্জিত মুনাফাভােগের জন্য গঠিত , পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় তাকে একক মালিকানা ব্যবসায় বলে । এটি প্রাচীনতম ব্যবসায় সংগঠন ।
একক মালিকানা ব্যবসায়ের উপযুক্ত ক্ষেত্রগুলাের বিবরণ
একক মালিকানা ব্যবসায়ের মালিক একাই ব্যবসায়ের পরিচালনা , ব্যবস্থাপনা , নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজ সম্পাদন করেন এবং নিজেই পুঁজি সরবরাহ করেন । নিচে একক মালিকানা ব্যবসায়ের সফল কয়েকটি ক্ষেত্র সম্বন্ধে আলােচনা করা হলাে ।
১ , ব্যক্তিগত কলাকৌশল প্রদর্শন সম্পর্কিত ব্যবসায়ঃ একক মালিকানা ব্যবসায় ব্যক্তিগত কলাকৌশল প্রয়ােগের জন্য ভালো জায়গা প্রয়ােজন । এই ব্যবসায় ব্যক্তিগত যােগ্যতার উপর অনেকটাই নির্ভরশীল । যেমনঃ ফটো তােলার দোকান ।
২. স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ঃ যেসব ক্ষেত্রে ব্যবসায়ের পুঁজি কম লাগে সেসব ক্ষেত্রেই এ ব্যবসায় স্থাপন করা যায় । যেমন : মনিহারীর দোকান , ক্ষুদ্র শিল্প ।
৩. অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকিঃ যেসব ব্যবসায় ঝুঁকিপূর্ণ নয় কিংবা খুব সামান্য ঝুঁকিপূর্ণ সে সব ক্ষেত্রে একক মালিকানা ব্যবসায় উপযােগী ।
৪. ব্যক্তি তদারকিঃ যে সব ব্যবসায়ে মালিকের ব্যক্তিগত তদারকি অপরিহার্য সে সব ক্ষেত্রে এ ব্যবসায় উপযােগী । যেমনঃ হােটেল , রেস্তোরা ইত্যাদি ।
৫. নিত্যপ্রয়ােজনীয় দ্রব্যের ব্যবসায়ঃ নিজ এলাকার জনগণের নিত্যনৈমিত্তিক প্রয়ােজনীয় দ্রব্যের চাহিদা মেটানাের জন্য এ ব্যবসায় স্থাপন করা যায় । যেমনঃ মাছ , মাংস , শাক - সবজি , দুধ , চাল , ডাল ইত্যাদি ।
৬. সেবামূলকঃ জনগণের প্রত্যক্ষ সেবা প্রদানের জন্যেও এ ধরনের ব্যবসায় গঠন করা যায় । যেমনঃ লন্ড্রি , দর্জির দোকান , চুল - দাড়ি কাটার সেলুন , মেরামত কারখানা ইত্যাদি ।
৭. পেশাদারি ব্যবসায়ঃ চিকিৎসা , প্রকৌশলী , ওকালতি , হিসাবরক্ষণ , নিরীক্ষণ ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায় একক মালিকানা ভিত্তিতে গড়ে উঠা সহজ।
৮. পচনশীল দ্রব্যঃ একক মালিকানা ব্যবসায় পচনশীল দ্রব্যের উপযুক্ত স্থান । যেমনঃ কাঁচা তরিকরকারি ইত্যাদি ।
৯. প্রত্যক্ষ যােগাযােগ : যে সব ক্ষেত্রে ভােগকারীদের সাথে মালিকের প্রত্যক্ষ যােগাযােগ প্রয়ােজন সে সব ক্ষেত্রে একক মালিকানা ব্যবসায় উপযােগী ।
১০. কুটির শিল্পঃ বাড়িতে বসে স্বল্প পুঁজিতে কুটির শিল্পভিত্তিক ব্যবসায় একক মালিকানাধীনে করা যায় । পরিশেষে বলা যায় , যে সব ব্যবসায়ে স্বল্প পুঁজি , স্বল্প ঝুঁকি , স্বল্প স্থান , স্বল্প শ্রম ইত্যাদি প্রয়ােজন সে সব ক্ষেত্রেই একক মালিকানা ব্যবসায় উপযুক্ত ।
মালিকানা ব্যবসায়ের ধরনঃ
একক মালিকানা ব্যবসায় হলাে এক ব্যক্তির ব্যবসায় । একজন ব্যক্তির পক্ষে যে সব ব্যবসায় চালানাে সম্ভব , সে সব ক্ষেত্রে একক মালিকানা ব্যবসায় সাফল্য বয়ে আনতে পারে ।
নিচে বিষয়টি আলােচনা করা হলাে ।
১. স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ঃ স্বল্প পুঁজির ব্যবসায় এটি সাফল্য বয়ে আনে । যেমনঃ পান - সিগারেটের দোকান , কুটির শিল্প , ছােট মুদি দোকান ইত্যাদি ।
২. ভােক্তাদের সাথে সরাসরি যােগাযােগঃ যেসব ব্যবসায় ভােক্তাদের সাথে সরাসরি যােগাযােগ প্রয়ােজন সেসব ক্ষেত্রে এ
৩. ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ঃ ভ্রাম্যমাণ ব্যবসার ক্ষেত্রেও একক মালিকানা ব্যবসায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী । যেমনঃ ফেরিওয়ালা , মেলার দোকান ইত্যাদি।
৪. পেশাদারি ব্যবসায়ঃ পেশাদারি ব্যবসায় একক মালিকানা ব্যবসায় সাফল্য- জনক । যেমনঃ ডাক্তার , হিসাব নিরীক্ষক , স্থপতি ইত্যাদি ।
৫. পচনশীল দ্রব্যঃ পচনশীল দ্রব্যের ক্ষেত্রে একক মালিকানা ব্যবসায় উপযোগী । যেমনঃ ফলমূল , মাছ , মাংস ইত্যাদি ।
৬. ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানঃ ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানকারী প্রতিষ্ঠান একক মালিকানায় সাফল্য অর্জন করে । যেমনঃ হােটেল , রেস্তোরাঁ ইত্যাদি ।
৭. প্রত্যক্ষ সেবামূলক ব্যবসায়ঃ প্রত্যক্ষ সেবামূলক ব্যবসায় একক মালিকানা ব্যবসায় সফল হয় । যেমনঃ লন্ড্রি , সেলুন ইত্যাদি ।
উপরােল্লিখিত ক্ষেত্রসমূহ বিবেচনা করে এক মালিকানা ব্যবসায় গঠন করা উচিত । উপযুক্ত ক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায় গঠন করা হলে ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জিত হবে ।
এক মালিকানা ব্যবসায় টিকে থাকার পক্ষে যৌক্তিকতাঃ
আধুনিক বিশেষায়িত বহুল উৎপাদন , বিপণন ও শ্রম বিভাজনের যুগে বৃহদায়তন ব্যবসায়ের পাশাপাশি ক্ষুদ্রায়তনের এক মালিকানা ব্যবসায় অস্তিত্ব বজায় রেখে সফলতার সাথে টিকে আছে । কথাটি স্বভাবতই অসম্ভব মনে হতে পারে , কারণ বৃহদায়তন ব্যবসায়ে প্রচুর মূলধন এবং ব্যাপক উৎপাদন হয় । কিন্তু ক্ষুদ্রায়তনের ব্যবসায়ে কম মূলধন এবং উৎপাদন কম । তবুও এক মালিকানা ব্যবসায় টিকে আছে ।
নিচে এর কারণগুলাে বর্ণনা করা হলাে ।
১. সহজ গঠনঃ এক মালিকানা ব্যবসায় গঠন করা সহজ । বৃহদায়তন ব্যবসায়ে আইনগত আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয় । কিন্তু এক মালিকানা ব্যবসায়ে আইনগত বাধ্যবাধকতা নেই ।
২. অবস্থানগত সুবিধাঃ বৃহদায়তন ব্যবসায় যেকোন স্থানে গড়ে তােলা যায় না । এই ব্যবসায়ের জন্য নির্দিষ্ট এলাকা বা শিল্পাঞ্চল আছে । তাছাড়া বৃহদায়তন ব্যবসায়ের ভােক্তারা শহরে থাকে । কিন্তু এক মালিকানা ব্যবসায় যেকোন জায়গায় গড়ে তােলা যায় ।
৩. চাহিদার স্থানীয়তাঃ সীমাবদ্ধতা ও যে সকল পণ্যের চাহিদা স্থানীয় ও সীমাবদ্ধ সেগুলাের ব্যবসায় , এক মালিকানাধীন হওয়া আবশ্যক । এরূপ ক্ষেত্রে বৃহদায়তন ব্যবসায় উপযােগী নয় । যেমনঃ বেকারি , লন্ড্রি ইত্যাদি ।
৪.স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ঃ যে সকল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য স্বল্প পুঁজি আব্যশক সেখানে এক মালিকানাধীন হওয়া আব্যশক
৫. দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণঃ ব্যবসায়ের কার্যপদ্ধতি ও নীতিমালা পরিবর্তন প্রভৃতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক সময় দ্রুত সিদ্ধান্তের প্রয়ােজন হয় । কিন্তু বৃহদায়তন ব্যবসায়ে তা সম্ভব নয় । তাই দ্রুত সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায় দরকার ।
৬. চাহিদার পরিবর্তনশীলতাঃ মানুষের চাহিদা সর্বদাই পরিবর্তনশীল । তাই পরিবর্তনশীলতার ক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায় উপযােগী । যেমনঃ দর্জির দোকান , তৈরি পোশাক বিক্রয়ের দোকান ইত্যাদি ।
৭. ব্যক্তিগত যােগ্যতা প্রদর্শনঃ যেসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত যােগ্যতা প্রয়ােজন সে সব ক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায় উপযােগী । কারণ মালিক তার রুচি , নৈপুণ্য ও দক্ষতার সার্থক প্রয়ােগ করে ক্রেতা আকৃষ্ট করে ।
৮. খুচরা ব্যবসায়ঃ নিত্য ব্যবহার্য পণ্য ক্রেতা খুচরা কিনতেই আগ্রহী । যেমন ঃ তেল , লবণ , আটা ইত্যাদি । এক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায়ের বিকল্প নেই ।
৯ , সহায়ক ব্যবসায়ঃ নানা কারণে বৃহদায়তন ব্যবসায় এক মালিকানা ব্যবসায়ের ওপর নির্ভরশীল । এক মালিকানা ব্যবসায় বৃহদায়তন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে কাঁচামাল সরবরাহ করে এবং উৎপাদিত পণ্য বিক্রয়ের ব্যবস্থা করে ।
১০. গােপনীয়তা রক্ষাঃ ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে গােপনীয়তা প্রয়ােজন । কিন্তু বৃহদায়তন ব্যবসায়ে মালিক একাধিক থাকায় গােপনীয়তা রক্ষা করা যায় না । এক মালিকানা ব্যবসায়ে গােপনীয়তা রক্ষা করা সম্ভব ।
১১. ব্যক্তিগত যােগাযােগ রক্ষাঃ ব্যবসায়ের অনেক ক্ষেত্রে মালিকের সাথে ক্রেতার প্রত্যক্ষ যােগাযােগ প্রয়ােজন । যেমনঃ প্রত্যক্ষ সেবা সরবরাহ , প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান ইত্যাদি । এ সমস্ত ব্যবসায় এক মালিকানা হলে সুফল পাওয়া যায় ।
১২. ঝুঁকির স্বল্পতাঃ বৃহদায়তন ব্যবসায়ে পুঁজি যেমন বেশি , তেমনি ঝুঁকিও বেশি । কিন্তু এক মালিকানা ব্যবসায়ে পুঁজি কম , তাই ঝুঁকি কম ।
১৩. ব্যক্তিস্বাতন্ত্রঃ মানুষ সব সময় স্বাধীন থাকতে চায় । বৃহদায়তন ব্যবসায় অনেক বড় বিধায় এখানে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র ক্ষুন্ন হয় । এক্ষেত্রে স্বাধীনচেতা মানুষ এক মালিকানা ব্যবসায়ে আগ্রহী হয় ।
১৪. পণ্যের প্রকৃতিঃ পচনশীল দ্রব্য যেমন ঃ ফলমূল , শাক - সবজি , মাছ - মাংস ইত্যাদি ক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায় উপযােগী ।
১৫. কার্যক্ষেত্রের ভিন্নতাঃ বৃহদায়তন ও ক্ষুদ্রায়তন ব্যবসায়ে কার্যক্ষেত্রের ভিন্নতা রয়েছে । যে সব ক্ষেত্রে বৃহদায়তন ব্যবসায় পরিচালনা করা যায় না , সেসব ক্ষেত্রে এক মালিকানা ব্যবসায় পরিচালনা করা যায় ।
১৬. অভিযােজন ক্ষমতাঃ বৃহদায়তন ব্যবসায়ের পাশাপাশি ক্ষুদ্রায়তন ব্যবসায় টিকে থাকার অন্যতম কারণ এর অভিযােজন ক্ষমতা । কারণ এটি ক্ষুদ্র ব্যবসায় বিধায় লাভজনক মনে না হলে তা অন্যত্র সরানাে যায় । একজন ব্যবসায়ী এক মালিকানা ব্যবসায় গঠনের মাধ্যমে উপরােক্ত সুবিধাবলি অর্জন করে থাকে । এ সকল কারণে বৃহদায়তন ব্যবসায়ের পাশাপাশি আজও এক মালিকানা ব্যবসায় সমান জনপ্রিয়তার সাথে টিকে আছে ।
২০২১ সালের এইচএসসি (বিএম) ৪র্থ সপ্তাহের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-১ এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর
Tag: এইচএসসি বিএম এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর/সমাধান ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-১ (৪র্থ সপ্তাহ)-এসাইনমেন্ট-৩, ২০২১ সালের এইচএসসি (বিএম) ৪র্থ সপ্তাহের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-১ এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর pdf, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একমালিকানা ব্যবসায় দাপটের সহিত টিকে আছে-বক্তব্যটির যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা কর