ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ)
আসছালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?আসা করি সবাই ভালো আছেন। ধাঁধা পছন্দ করেন নাই এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। বাংলা ধাঁধা আমরা সবাই পছন্দ করি। তাই তোমাদের জন্য বাংলা ধাঁধা নিয়ে হাজির হলাম। বাংলা ধাঁধা সেই পুরানো দিন থেকে আজো আমাদের বাংলার ঐতিহ্য হয়ে রয়ে আছে। আসা করি তোমাদের ধাঁধা গুলো ভালো লাগবে৷ নিচে প্রায় ১৫০+ টি বাংলা ধাঁধা তোমাদের জন্য শেয়ার করলাম।
ধাঁধা | ধাঁধা উত্তর সহ | ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
পাঠক বন্ধুরা সেই পুরানো দিন থেকে ধাঁধা চলতেছে যা আজো বর্তমান সময়ে ও ছেলে মেয়ে বৃন্ধ সবাই পছন্দ করে। আর এখন অনলাইন যুগ তাই ধাঁধা উত্তর সহ সহজে বের করা যায় সাথে ধাঁধা উত্তর সহ ছবি ও সংগ্রহ করা যায়। তাই আগের চেয়ে এখন ধাঁধা একটু বেশি চলতেছে অনেকে বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি,বুদ্ধির ধাঁধা,হাসির ধাঁধা উত্তর সহ,বাংলা ধাঁধা
হট ধাঁধা উত্তর সহ,মজার ধাঁধা,কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ,গাণিতিক ধাঁধা,বাংলা ধাঁধা,হাসির ধাঁধা,বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি,সহজ ধাঁধা উত্তর সহ খুজে থাকেন। তাই আমাদের এই এই ধাঁধার আয়োজন। আসা করি আবার আমাদের দেওয়া উত্তর সহ ধাঁধা গুলো পছন্দ হবে।
আরো দেখুন
ধাঁধা
ধাঁধা শব্দ টার নাম শুনলেই অতীতের কথা মনে পড়ে যায়। যা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ছিলো। আগে দাদা,দাদী,নানা নানীরা এইসব বলতো আমরা শুনতাম। উত্তর সবাই দিতে পারতো না। বর্তমান অনলাইনের যুগ কেউ ধাঁধা বললেই আমরা গুগলে সার্স করেই ধাঁধা উত্তর সহ পেয়ে যাই। তাই ধাঁধা এখন আগের চেয়ে সহজ মনে হয়। ধাঁধা আরো এক ধাপ সহজ করতে আমরা আজকে অনেক সুন্দর সুন্দর ধাঁধা নিয়ে হাজির হয়েছি।
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ)
১ ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই,
নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
২. ‘আমাকে না পেলে
সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি
দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
৩. ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
৪. ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
৫. ‘কাটলে বেড়ে যাবে, সব শেষে জল পাবে।’
উত্তর: পুকুর
৬. ‘কাজ করি সুড় দিয়ে
নই আমি হাতি।
পরের উপকার করি
তবু খাই লাথি।’
উত্তর: ঢেঁকি
৭. ‘কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া,
পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া,
এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
৮. ‘কালো মুখো পুত যার
বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে
জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই
৯. ‘অর্ধচন্দ্র সমাকার
দেহের গঠন।
গাছপালা কাটে সে
সদা সর্বক্ষণ।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: কাস্তে
১০. ‘অনেক সাগর দেখলে ভাই
জলে নানা রং।
কোন সাগরে আছে বলো
শুধু লাল রং।’
- বলতে হবে কোন সাগরে?
উত্তর: লোহিত সাগর
১১. ‘অনেকেই খায় না
কিছু লোকে খায়।
বন্ধুদের না খাওয়ালে
মানহানি হয়।’
- বলুন তো কী খায়?
উত্তর: সিগারেট
১২. ‘অর্ধেক শরীর সোনার হলো,
কে সে লোক ভেবে বলো।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: আনারস
১৩. ‘আম নয় জাম নয়,
গাছে নাহি ধরে।
সব লোকে ফল বলে,
জানে শুধু তারে।’
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল
১৪. ‘আশ্চর্য বাদ্যযন্ত্র জুড়ি মেলা ভার
সে যদি বাজ খায় থাকে তার ‘তার’।
তার যদি কেটে যায় তবু নিঃসন্দেহে,
অর্ধেকের বেশি ছাড়াও বিদ্যমান সে।’
উত্তরঃ সেতার
১৫. ‘আছে কল, আছে জল, মাটি, পাতা রস
অনল, পবন, ধুম্র সবার পরশ।
মুখে মুখে কহে কথা, এক বোল বলে
না চুমিলে রহে চুপ, হাতে মুখে চলে।’
উত্তরঃ সাজানো হুক্কা
১৬. ‘আগে পিছে নাতি নিয়ে থাকে অবিরাম, মানুষ সে নয় ভাই সুস্বাদু একটি ফল।’
উত্তরঃ নাশপাতি
১৭) ‘কোন পাখির ডিম নাই,
বলো তো দেখি।
বলতে না পারলে
বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।’
উত্তর: বাদুর
১৮) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
৩
১৯) ‘কোন বিদেশি ভাষা
নাম চার অক্ষরে,
দ্বিতীয় কেটে দেখ
জলে বাস করে।’
উত্তর: ইংলিশ
২০) ‘কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই,
ফেলি তার অর্ধভাগ, অর্ধাংশ খাই।
টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ অগণন,
দেশের সস্তা ফল নাম বল এখন।’
উত্তর: আনারস
২১.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
২২. ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই
নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
- কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
২৩. ‘আমি যাকে মামা বলি
বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে
মাও বলে তাই।’
- কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
২৪. ‘আমি যারে আনতে গেলাম,
তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো,
তখন তারে নিয়ে এলাম।’
- কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি
২৫. ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
২৬. ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
২৭. ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিলপাটা
২৮. ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা
২৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
৩০) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৩১) ‘উপর থেকে পড়ল ছুরি, ছুরি বলে কেবল ঘুরি।’
উত্তর: বাঁশপাতা
৩২) ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা
৩৩)‘খেতে বললে হই খুশি,
যেতে তেড়ে আসি।
পেয়ে বসলে পায় কান্না,
কী নাম বলে দাও না।’
উত্তর: গোল্লা
৩৪. ‘গাছ নেই আছে পাতা, মুখ নেই বলে কথা।’
উত্তর: বই
৩৫. ‘গণিপতি নহে কিন্তু এক দন্তধর,
কটিতে বদন তার
দেহ লম্বোদর।’
উত্তর: ঢেঁকি
৩৬. ‘একটুখানি গাছে
তিল ঝুরঝুর করে।
একটুখানি টোকা দিলে
ঝরঝরিয়ে পড়ে।’
উত্তর: শিশির
৩৭. ‘উল্টো করে চলবে তুমি,
চালটা তোমার ধরে।
পা কেটে ফল খাইয়ে দেব, ফল কেটে পান করে।’
উত্তর: বেলচা
৩৮. ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা
৩৯. ‘উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবে চিন্তে বলে ফেলো তা।’
উত্তর: তাল
৪০. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন
৪১) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৪৩) আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘ ও বিজলি
৪৪) কোন প্রাণী বল দেখি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া
৪৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু
৪৬) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তর: রোজা
৪৭)‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি
৪৮. ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
৪৭. ‘ইনসিঙ্গি বিনসিঙ্গি,
মাথায় তিনটি শিং।
পশু নয় পাখি নয়,
পানিতে পাড়ে ডিম।’
উত্তর: পানিফল
৪৮) ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে
কেউ তো দেখে না।’
উত্তরঃ ডুমুর
৪৯)‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তরঃ ডিম
৫০) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তরঃ রোজা
৫১) ‘মুখ নাই কথা বলে, পা নাই হেঁটে চলে।’
উত্তরঃ ঘড়ি
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ) | গণিতের ধাঁধা | হাসির বাংলা ধাঁধা
৫২.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৫৩. উল্টালে ধাতু হয়
সোজাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
৫৪. একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই
নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
৫৫. একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া
৫৬.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৫৭. উল্টালে ধাতু হয়
সোজাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
৫৮. একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই
নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
৫৯. একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া
৬০) একবার জন্মায়, আবার মরে
আবার জন্মায়, তারপর মরে।
এই মরা শেষ মরা
ঘুমিয়ে পড়ে।
উত্তর: দাঁত
৬১) এক ঘরে এক থাম বলো তার কী নাম?
উত্তর: ছাতা
৬২) এক আছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুড়ি!
উত্তর: আনারস
৬৩.) এমন একটা গাই আছে
যা দেই তাই খায়
পানি দিলে মরে যায়।
উত্তর: আগুন
৬৪) আগ কেটে বাগ কেটে রুপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
৬৫) আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: কাক
৬৬) আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৬৭) আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা
৬৮) আকাশে ঝিকিমিকি,
চৌতালায় তার বাস।
তাকে আবার,
মানুষের খাইতে বড় আশা।
উত্তর: হুক্কা
৬৯) আকাশে থাকে, অতশে নেই, নাম কী তার বল তো ভাই?
উত্তর: ক বর্ণ
৭০) আকাশে আছি, বাতাসে আছি,
নাই পৃথিবীতে।
চাঁদ আর তারায় আছি,
নাই কিন্তু সূর্যতে।
উত্তর: আ - কার
৭১) আকাশে মস্তক যার পাতালে আঙ্গুল,
মাথার উপর আছে এক ছাতা।
প্রসারিয়া সুত যদি ভূমি হয় স্থিতি
আনন্দেতে নরগণ ধায় দ্রুত গতি।
উত্তর: তালগাছ
৭২) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৭৩. আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘের ডাক ও বিজলী
৭৪) কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া।
৭৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু।
৭৬. ‘ছোট্ট একটা ঘরের
মধ্যে সাতটা বাড়ি,
যে না বলতে পারে
তার সঙ্গে আড়ি।’
উত্তর: চালতা
৭৭. ‘একটা গরুর পাছ পাছ লেজুর, পাঁচটা গরুর কয়টি লেজুর?’
উত্তর: পাঁচটি
৭৮. ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৪
৭৯. ‘একটা ছোট ঘরে, অনেক মাথা ধরে।’
উত্তর: দেশলাই
৮০. ‘আজকালের মধ্যে নয়,
দু’পাশেতে পশু হয়।
অস্ত্ররূপে পরিচয়।’
- বলুন তো কী এটা?
উত্তর: পরশু
৮১. ‘আজব জিনিস হাতে চলে
মাথায় বলে কথা,
পেটের মধ্যে কালো রক্ত
ধাতব তার মাথা।’
- পেটের মধ্যে কালো রক্ত কার?
উত্তর: ঝর্ণা কলম
৮২. ‘আট পা ষোল হাঁটু,
বসে থাকে বীর বাঁটু।
শুন্যে পেতে জাল,
শিকার ধবে সর্বকাল।’
- কে শিকার করে?
উত্তর: মাকড়শা
৮৩. ‘আজব একটি জিনিস দেখলাম
হুলহুলিয়ার হাটে,
আট পা দুই মাথা
লেজ থাকে তার পিঠে।’
- কী জিনিস দেখলাম?
উত্তর: দাঁড়িপাল্লা
৮৪. ‘আগায় খস খস
গোড়ায় মুটি।
বলতে পারো
কী হবে জিনিসটি।’
উত্তর: আখ
২
৮৫. ‘আগা গোড়া বেশি নয়,
মাঝে বেশি জল।
গাছে গাছে ফলে থাকে,
সে কি দেশি ফল।’
উত্তর: কদম
৮৬. ‘আগা ঝন ঝন
গোড়া মোটা।
যে না পারবে
সে পাবে খোটা।’
উত্তর: ঝাড়ু
৪
৮৭. ‘আগা গোড়া কাটা, চুলের জন্য ঝাটা।’
উত্তর: চিরুনী
৮৮) আগ কেটে বাগ কেটে রূপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
২
৮৯) আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: পান
৯০) আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৯১) আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা
৯২) ‘এমন একটি কাপের নাম
বলো দেখি ভাই।
যে কাপেতে চা চিনি
দুধ পানি একটুও নাই।’
উত্তর: বিশ্বকাপ
৯৩) ‘একটি শহরের নাম,
যা খোলা নয়।
কিন্তু সত্যি তা নয়,
না বলতে পারলে
সবাই বোকা কয়।’
উত্তর: খুলনা
৯৪) ‘এমন একটা গাই আছে,
যা দেই তা-ই খায়,
পানি দিলে মরে যায়।’
উত্তর: আগুন
৯৫) ‘এমন একটা দেশ চাই,
যে দেশে মাটি নেই।
এমন আজব দেশের নাম,
কি বলো তো ভাই।’
উত্তর: সন্দেশ
৯৬) একবার জন্মায়, আবার মরে
আবার জন্মায়, তারপর মরে।
এই মরা শেষ মরা
ঘুমিয়ে পড়ে।
উত্তরঃ দাঁত
৯৭) এক ঘরে এক থাম বলো তার কী নাম?
উত্তরঃ ছাতা
৯৮) এক আছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুড়ি!
উত্তরঃ আনারস
৯৯. এমন একটা গাই আছে
যা দেই তাই খায়
পানি দিলে মরে যায়।
উত্তরঃ আগুন
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ)
১০০) ‘উঠিতে ঝটপট
বসিতে পাহাড়,
লক্ষ লক্ষ জীব ধরে
করে না আহার।’
উত্তর: খেওয়া জাল
১০১) ‘উঠান ঠন ঠন বৈঠক মাটি,
কুমারে পড়ছে ঐ।
ঘটি বিনে দুধে হইচই,
এমন কুমার পাইল কই?’
উত্তর: চুনের ঘটি
১০২) ‘উঠানে বাগানে আমি থাকি বারো মাস,
আমাকে পেতে লোকে করে কত আশ।
আমাকে ছাড়া হয় না শুভ কাজ-অনুষ্ঠান,
সোনার চেয়ে আমাকে বেশি দেয় সম্মান।’
উত্তর: রসুন
১০৩) হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা
আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।
উত্তর: শার্ট
১০৪) ‘একই দামের শাড়ি,
পরে দুইটি মেয়ে।
শাড়ি দু’টির দাম কতো?
সম্পর্কটা জানা চাই।’
উত্তর: দুই সতীন
১০৫) ‘এক গাছে তিন তরকারি, বলতে পারে কোন ব্যাপারি?’
উত্তর: কলাগাছ
২০৬) ‘এক ঘরে এক থাম, বল কি তার নাম?’
উত্তর: ছাতা
১০৭) ‘এক শালিকের দুই মাথা,
শালিক গেল নিতে গোলপাতা।
গেল শালিক পানিতে ভেসে,
মাঝি ভাই উঠলো হেসে।’
উত্তর: নৌকা
১০৮) ‘আচ্ছা বলতো কোন জিনিস
রাজশাহী থেকে ঢাকা চলে গেছে
অথচ বিন্দুমাত্র নড়াচড়া করে নাই।’
উত্তর: আমের পোকা
১০৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
১১০) ‘আশি টাকার খাসি,
নব্বই টাকার পোস্ত।
এক পিঠ দেখা যায়,
আর পিঠ কই দোস্ত?’
উত্তর: আকাশ
১১১) ‘আকাশ থেকে পড়ল গোটা
তার মধ্যে রক্ত,
যে না বলতে পারে
সে পাগলের ভক্ত।’
উত্তর: কালোজাম
১১২) তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।
উত্তর: ঘোমটা
১১৩) রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।
উত্তর: রানার
১১৪) ‘জঙ্গল থেকে বের হয় টিয়ে,
সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
পেট থেকে বের হয় কলা,
তোমরা কি কিছু বুঝলা?’
উত্তর: কলার থোড়
১১৫) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
১১৬) তোর দেশেতে সূর্য ওঠে
সকাল বেলা ভোর বেলাতে
বলতো দেহি কোন দেশেতে
সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তর: নরওয়ে
১১৭) রাঙ্গা বিবি জামা গায়,
কাটিলে বিবি দুই খান হয়।
উত্তর: মসুরির ডাল
১১৮) অন্ধ নদী পিছল পথ
হয়না দিন, সদা রাত,
নদীর জন্য সোবেশাম,
পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।
উত্তর: পেট
১১৯) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর।
১২০. বহু দাঁত রয়েছে কিন্তু কোনো কিছু খায় না, জিনিসটি কি?
১২১. কোন জিনিসটির বাইরের দিকের অংশ খেয়ে ভেতরের অংশটি আমরা ফেলে দেই?
১২২. আপনি যে ভাষায়ই কথা বলেন না কেন, সব ভাষাতেই জবাব দিতে পারে কে?
১২৩. একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বসে বিশ্বের সব স্থানে ভ্রমণ করে কে?
১২৪. অল্প বয়সে লম্বা থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট হয়ে যায় কে?
উত্তর মিলিয়ে নিন- ১. চিরুনি ২. ভুট্টা ৩. প্রতিধ্বনী ৪. ডাকটিকিট ৫. মোমবাতি
১২৫) ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
১২৬) ‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি মাছ
১২৭) ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
১২৮) ঢেউ এর ওপর ঢেউ। তার মাঝেতে বসে আছে লাট সাহেবের বউ। বলুনতো কী?
উত্তর: কচুরীপানা
১২৯) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৩০) ‘আগায় ছাতি গোড়ায় মাথি, ছেড়ে কান্দানোর প্রোপতি।’
উত্তর: ওল
৩
১৩১) ‘কাঁধে ঝুলে সঙ্গে যায়, বিনা দোষে মার খায়।’
উত্তর: ঢাক
১৩২. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন
১৩৩) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৩৪) ‘আগায় ছাতি গোড়ায় মাথি, ছেড়ে কান্দানোর প্রোপতি।’
উত্তর: ওল
১৩৫) ‘কাঁধে ঝুলে সঙ্গে যায়, বিনা দোষে মার খায়।’
উত্তর: ঢাক
১৩৬) ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন
১৩৭) ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
১৩৮) ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
১৩৯) ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিল নোড়া
১৪০) ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা
১৪১) উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
১৪২) উল্টালে ধাতু হয়
সো জাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
১৪৩) একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
১৪৪) একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া
১৪৫) হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী
১৪৬) আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি
১৪৭) কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
কত থাকে বাকী?
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য
১৪৮) শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী
১৪৯) শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট
১৫০) দিনের বেলায় শ্বশুর হয়, রাতের বেলায় ভাসুর হয়, শুইতে গেলে স্বামী হয়, ধরতে গেলে পাপ হয়,
ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
বন্ধুরা অনেকে আছেন যারা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি খুজে থাকেন। ধাঁধা উত্তর সহ ছবি অনেকের পছন্দ। তাই নিচে আমরা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি কিছু শেয়ার করতেছি। আসা করি তোমাদের ভালো লাগবে।
বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
বুদ্ধির ধাঁধা
পাঠক বন্ধুরা বুদ্ধির ধাঁধা খুজেন না খুব কম লোক পাওয়া যাবে। সবাই নিজের ব্রেই দিয়ে কাজ করতে হয়। সহজ ধাঁধার চেয়ে বুদ্ধির ধাঁধা অনেক পছন্দ করেন তাই নিচে বুদ্ধির ধাঁধা শেয়ার করা হলো। যারা বুদ্ধির ধাঁধা খুজতেছেন। এখান থেকে বুদ্ধির ধাঁধা সংগ্রহ করে নিবেন।
** এ কোন ব্যাটা শয়তান, থাকে বসে ধরে কান।
উঃ—চশমা।
** এপার ঝাটি, ওপার ঝাটি। ঝাটিতে করে, পিটা পিটি।
উঃ—চোখের পাতা।
** এমন কি বস্তু ভাই তিন অক্ষরে হয়, যা দ্বারা পৃথিবী সদা পূর্ণ রয়। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার বস্তু হয়, শেষ অক্ষরে আকার দিলে সবাই মিষ্টি কয়।
উঃ—বাতাস।
** এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেখা পাই, মাকেদাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা সোজা, একটু খুঁজলেই পাবে, মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এতো ভাবে!
উঃ—অভিনয় মঞ্চ।
** এমন কোন বস্তু আছে যে ধরায়, না চাইতেই তা সর্বলোকে পায়।
উঃ—মৃত্যু।
** এমন রক প্রাণি বের করো তো খুঁজে, সর্বদাই সে হেটে বেড়ায় চোখ না ছুঁজে।
উঃ—মাছি।
** এমন এক প্রাণী আছে, ধান চাল খায়। মাইল মাইল দৌড়ে, যুদ্ধ করতে যায়।
উঃ—ইঁদুর।
** এমন কি কথা আছে, শুনলে রাগ হয়। কোথাও কেউ খুঁজে পায়নি কেহ কোনদিন, তবু শোনা যায়।
উঃ—ঘোড়ার ডিম।
** এমন একটি দেশের নাম বলো, যার প্রথম দুটি অক্ষরে মানুষ হলে, শেষের দুটিতে রাস্তা বোঝায়।
উঃ—নরওয়ে।
** এমন একটি শহরের নাম বলো, যা খোলা নয়। কিন্তু সত্যি তা নয়, না বলতে পারলে সবে বোকা কয়।
উঃ—ঢাকা।
** এমন একটি কাপের নাম বলো দেখি ভাই, যে কাপেতে চা চিনি, দুধ পানি একটুও নেই।
উঃ—হিরো কাপ।
** এরা বাপবেটা ওরা বাপবেটা তালতলা দিয়ে যায়। তিনটি তাল পড়লে তারা, সমান ভাগে পায়।
উঃ—বাপ, ছেলে, নাতি।
** এক বৃক্ষে ফুটেছে, এক জোড়া ফুল। হীরা মানিক কভু নয়, তার সমতুল।
উঃ—চোখ।
** এক বাড়ির দুই দরোজা দিয়া জল গড়িয়ে পড়ে, হাওয়া ছাড়া আর হাওয়া নেয়ার পরে।
উঃ—সর্দি।
** এক বুড়ির আছে বারোটি ছেলে। তার বারো ঘরে থাকে এখন ৩৬৫ টি ছেলে।
উঃ—বৎসর।
** এক গাছে তিন তরকারী, আজব কথা বলি হাড়ি।
উঃ—কলাগাছ।
** এক গাছে বহু ফল, গায়ে কাটা কাঁটা। পাকলে ছাড়াও যদি, হাতে লাগে আঠা।
উঃ—কাঠাঁল।
** এক সাথে সাতটা রঙ, কোথায় থাকে বলো। না পারলে বুঝবো, তুমি বিজ্ঞানে নও ভাল।
উঃ—রংধনু।
** এক শালিকের তিন মাথা, দেহ মুখে আঠা। বাক্সের ভিতর ফেলি তবু, যায় দেশ বিদেশ।
উঃ—চিঠি।
** এক ঘরে এক থাম। বল কি তার নাম।
উঃ—ছাতা।
হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
হাসি মানেই খুশি থাকার চেষ্টা করা। আর হাসির কারন যদি হাসির ধাঁধা উত্তর সহ হয় তাহলে কেমন হয়। তাই আসুন একটু মন খুলে হাসার চেষ্টা করি সেই রকম কিছু হাসির ধাঁধা উত্তর সহ শেয়ার করতেছি।
** আমি যখন এলাম, কেন তুমি এলে না তুমি যখন এলে, কতো কি খেলে, একবার গেলে, ফের তুমি এলে, কিন্তু হায়! বৃদ্ধাকালে মোরে ছেড়ে গেলে।
উঃ—দাঁত।
** আমি যারে আনতে গেলাম, তারে দেখে ফিরে এলাম সে যখন চলে গেলো তখন তারে নিয়ে এলাম।
উঃ—বৃষ্টিও পানি।
** উপরে চাপ নীচে চাপ, মধ্যেখানে চেরোয় সাপ।
উঃ—জিহ্বা।
** আমি যাকে মামা বলি, বাবাও বলে তাই, ছেলেও মামা বলে, মাও বলে তাই।
উঃ—চাঁদ
** উপর থেকে পড়ল বুড়ি রঙ্গিন জামা গায়, যে পায় সে ঘরে নিয়ে রস তার খায়। উঃ—তাল।
**. আমি তুমি একজন দেখবে একই রূপ। আমি কতো কথা কই, তুমি কেন চুপ।
উঃ—ছবি।
** এপারে ঢেউ, ওপারে ঢেউ মধ্যিখানে বসে আছে, বুড়া বেটার বউ।
উঃ—শাপলা।
** আত্মীয়রা বসাতে পারে না ভাগ, চোরে করতে পারে না চুরি। দান করলে হয় না ক্ষয়। বলতো দেখি কোন জিনিষ হয়।
উঃ—জ্ঞান।
** ইড়িং বিড়িং তিড়িং ভাই, চোখ দুটি তার মাথা নাই। আছে দুটি বাঁকা হাত, পানিতে বসে খায় ভাত ।
উঃ—কাঁকড়া।
** এক গোছা দড়ি, গোছাতে না পারি।
উঃ—রাস্তা।
** উপর থেকে এলে পাখি সাদা কাপড় পরে। ভোজনে বসলে পাখি মাছ ধরে মারে।
উঃ—বক।
** উপর থেকে এলো পাখি, শন শন করে। মরা পাখী কিন্তু, ধান খায় কড়মড় করে।
উঃ—ঢেকি।
** উপর হতে পড়লো বুড়ি, কাথা কম্বল লয়ে। ভাসতে ভাসতে যায় বুড়ি কানাই নগর দিয়ে।
উঃ—তাল।
** উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম দালান বাড়ি কোঠা। ভাত শালিকে বলে গেলো, ফলের আগায় পাতা।
উঃ—আনারস।
**. উলটা দেশের আজব কথা, সত্য কিন্তু বটে, পেট দিয়ে সে আহার করে, মাথা দিয়ে চাঁটে।
উঃ—গর্ভস্থ সন্তান।
** এমন একটা গাই আছে, যা দেই তাই খায়, পানি দিলে মরে যায়।
উঃ—আগুন।
** উলটালে ধাতু হয়, সোজাতে জননী কী শব্দ হয় তাহা, বল দেখি শুনি।
উঃ—মাতা।
** উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।
উঃ—মশা।
** এমন আশ্চর্যের কথা শুনেছো কি ভবে, কাউকে দিলে পরে, রাখতে তোমায় হবে?
উউঃ—কথা।
** উঠান টন টন, ঘন্টায় বাড়ি। কোন ছাগলের মুখে দাঁড়ি।
উঃ—রসুন।
বাংলা ধাঁধা
** আট পা, ষোল হাটু, বসে থাকে বীর বাঁটু, শূন্যে পেতে জাল, শিকার ধরে সর্বকাল।
উঃ—মাকড়সা।
**. আকাশে আছি, বাতাসে আছি, নাই পৃথিবীতে। চাঁদ আর তারায় আছি, নাই কিন্তু সূর্যতে।
উঃ—আঁধার।
** আকাশ থেকে পড়ল ফল, ফলের মধ্যে শুধুই পানি।
উঃ—শিলা।
** আকাশে উড়ি আমি, পাখির আকারে। মাছ ধরে যাই আমি দৈত্যের রূপ ধরে।
উঃ—বক।
** আকাশে নাতাসে আছি, পৃথিবীতে নেই। চাঁদ আর তারায় আছি সূর্যতে নেই।
উঃ—আকার।
** আকাশে মস্তক যার পাতালে আঙ্গুল, মাথার উপর আছে এক ছাতা। প্রশারিয়া সুত যদি ভূমি হয় স্থিতি আনন্দেতে নরগণ ধায় দ্রুত গতি।
উঃ—তাল গাছ।
** আগা গোড়া কাটা, চুলের জন্য সৃষ্টি।
উঃ—চিরুনী।
** আকাশেতে জম্ম তার, দিবা রাতি থাকে। লোকে কিন্তু রাত্রিতে কেবল দেখে।
উঃ—তারা।
** আগ কেটে বাগ কেটে রূপিলাম চারা, ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উঃ—পান।
** আকাশের বড়ো উঠান, ঝাড়ু দেওয়ার নেই। এই যে ফুল ফুটে আছে, ধরবার কেউ নেই।
উঃ—তারা।
** আকাশ হতে পড়ল কল, তার মধ্যে রক্ত। বলতে হবে, কি নাম তার?
উঃ—কালোজাম।
** আসবে তারা যাদের স্বভাব, ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উঃ—কাক।
** আসলে নকল দেখি, মাথা কেটে সিক্ত নাকি। শেষ জোড়া দু নম্বরটা, তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উঃ—ভেজাল।
** আঘাত নয়, দেশের নাম, বলতে পারলে সম্মান।
উঃ—ঘানা।
** আচার্য মহাশয় বলেন, কিন আশ্চর্য কথা! কোল কালে কে শুনেছে, ফলের আগায় পাতা।
উঃ—আনারস।
** ইংরেজিতে বাদ্য, বাংলায় খাদ্য কিবা সেই ফল, চট করে বল।
উঃ—বেল।
** আট পায়ে চলি আমি, চার পায়ে বসি। কুমির নই, বাঘ তো নই আস্ত মানুষ কিন্তু গিলি।
উঃ—পালকি।
** উপরে তা দিলে অন্ডতে হয় বাচ্চা লেজ বাদ দিলে মাথা বাঁচায় আস্থা।
উঃ—ছাতা।
** আট চালা ঘর তার, একটিই খুঁটি ঘর বন্ধ করতে হলে তার টিপতে হয় টুটি।
উঃ—ছাতা।
** আদি স্থানে একুশ দিয়ে পাঁচ অংকের সংখ্যা ভাই। চার দিয়ে করলে গুণ উল্টে যায় সংখ্যাটাই।
উঃ—২১৯৭৮।
হট ধাঁধা উত্তর সহ
** তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে। মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
উঃ–বিছানা।
** তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে
উঃ—বকুল ফুল।
** তিন অক্ষরে নাম মোর নাচতে পারি ভাল, শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভাল
উঃ—লাটিম।
** তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে, গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে। আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি যে গড়ায়, মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা যায়। শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল, ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।
উঃ–জানালা
** তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে দুনিয়ায়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাই, বাংলায় অর্থ তৈরি হতে হয়।
উঃ—রেডিও
** তিন বর্ণে নাম যার অনেকেই খায়, পেট কেটে দিলে তার তাক হয়ে যায়। শেষ বর্ণ বিহনে সেজে পিতলেতে রয়, বলো নবীন ভাই-বোনেরা কোন সে বস্তু হয়।
উঃ—তামাক।
** রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ, বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ, ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন, হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
উঃ–তারা
** তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।
উঃ–ঘোমটা।
** রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে
উঃ—রানার।
**. তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উঃ–নরওয়ে।
** রাঙ্গা বিবি জামা গায়, কাটিলে বিবি দুই খান হয়।
উঃ—মসুরির ডাল।
** অন্ধ নদী পিছল পথ হয়না দিন, সদা রাত, নদীর জন্য সোবেশাম, পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।
উঃ—পেট।
** রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে, তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উঃ—চোর।
** আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া, ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উঃ—মেঘের ডাক ও বিজলী।
** কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে, ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো যেথায় খুশি পথে গাটে।
উঃ—পিঁপড়া।
** আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি, কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উঃ—রংধনু।
** আল্লাহর তৈরী রাস্তা, তৈরি মানুষের সাধ্য নেই। হরেক রকম নাম তার বলোতো কি জিনিষ তা?
উঃ—রংধনু।
** আল্লাহর কি কুদরত, লাঠির মধ্যে শরবত।
উঃ—ইক্ষু।
** আকাশে ঝিকিমিকি, চৌতালায় তার বাস। তাকে আবার, মানুষের খাইতে বড় আশা।
উঃ—হুক্কা।
** আকাশে থাকে, অতশে নেই, নাম কী তার বল তো ভাই?
উঃ—ক।
মজার ধাঁধা
** অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস ।
উত্তরঃ লবণ
** ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।
উত্তরঃ তালাচাবি
** বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার ।
উত্তরঃ সিঁদুর
** ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?
উত্তরঃ হাতের চুড়ি
** আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে ।
উত্তরঃ গাভির দুধ
** ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা ।
উত্তরঃ ম্যাচ
** বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার ।
উত্তরঃ সুই সুতা পরান
** ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?
উত্তরঃ দোয়াত, কলম কালি
** দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া ।
উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা
** হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।
উত্তরঃ শার্ট
** পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে ।
উত্তরঃ ভাত খাওয়া
** এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে ।
উত্তরঃ দরজার খিল
** চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে ।
উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা
** দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি ।
উত্তরঃ খেজুর গাছ থেকে রস পড়া
** জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে ।
উত্তরঃ গাই দোহান
** শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয় ।
উত্তরঃ দরজার খিল
** গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি । উত্তরঃ কলসি
** বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।
উত্তরঃ নাটাই সুতা
**। মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল । উত্তরঃ হুক্কা
কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
** এক ঘরে জম্ম হয়, দুই সহোদর ভাই। মানুষের শরীর মাঝে, এর দেখা পাই।
উঃ—চোখ।
** এক হাত গাছটা, ফল ধরে পাঁচটা।
উঃ—হাতের পাঁচ আঙ্গুল।
** লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর চেয়ে নরম।
উঃ—মন।
** একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে যায়। শাড়ি দুইটির দাম কতো? সম্পর্কটা জানা চাই।
উঃ—দুই সতীন।
** একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে। আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।
উঃ—ছায়া।
** একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে। রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।
উঃ—চোখ।
** একটি গাছের বাঁট নাই, তবু দুগ্ধ হয় প্রচুর। দোহনকালে থাকে নাকো, তার নিকটে বাছুর।
উঃ—তালগাছ।
** একটি হলে কাজ হবে না, দুটি কিন্তু চাই। দুটি পেলে, হবে চাষী ভাই।
উঃ—বলদ।
** একটি অক্ষর শিক্ষকে আছে, পন্ডিতে নেই। কাননে আছে, বাগানে নেই।
উঃ—ক।
** এতো ভালো বিছানা, কেউ যেন বসে না।
উঃ—পানি।
** এখান থেকে ফেললাম ছুরি, বাঁশ কাটলাম আড়াই কুড়ি। বাঁশের মধ্যে গোটা গোটা, আমার বাড়ী চল্লিশ কোটা। কোঠার উপর কোট জমি, তার মধ্যে আছে এক রাণী।
উঃ—মৌমাছি।
** ওপারেতে বুড়ি মারল, এপারেতে গন্ধ এলো।
উঃ—কাঠাল।
** ওল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাবো লতা। কে আমি ভেবে চিনতে বলে ফেলো তা।
উঃ—তাল।
** কোন ফলের বীজ হয় না, বলো দেখি দাদা, না পারলে লোকে তোমায় বলবে আস্ত গাধা।
উঃ—সবরি কলা।
** কোন সে রসিক চাঁন, নাকে বসে ধরে কান??
উঃ—চশমা।
** কোন শহর খুলতে মানা, তা কি তোমার আছে জানা।
উঃ—খুলনা।
** কোন ফলের উপরটা খাই, ভিতরে তার ফুল, ভাবতে গেলে তার কথা, পণ্ডিতের হয় ভুল?
উঃ—চালতা।
** কোন ফলের বীজ নেই, বল দেখি দাদা। বলতে না পারলে, হবে তুমি গাধা।
উঃ—নারিকেল।
** কোন ব্যাংকে টাকা থাকে না। ধার কখনো পাওয়া যায় না।
উঃ—ব্লাডব্যাংক।
** কোন গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ। গাছ তলাতে গেলে পরে, সবাই পাবে গন্ধ।
উঃ—চন্দন।
**. কোমর ধরে শুইয়ে দাও, কাজ যা করার করে নাও।
উঃ—শিল নোড়া।
গাণিতিক ধাঁধা
** কোন শহর খুলতে মানা, তা কি তোমার আছে জানা।
উত্তর–খুলনা।
** কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই ফেলি তার আর্ধ ভাগ, অর্ধাংশ খাই। টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ আগণন বাংলাদেশের সস্তা ফল নাম কত এখন?
উত্তর-আনারস।
** কোন সে বিদেশী ভাষা নাম চার অক্ষরে, দ্বিতীয় কেটে দেখো পানিতে বাস করে?
উত্তর—ইংলিশ।
** কোন টেবিলে পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছাড়ায় না?
উত্তরঃ টাইম টেবিল।
** কোন পাখির ডিম নাই, বলো তো দেখি। বলতে না পারলে বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।
উত্তরঃ বাদুর।
** কোন ফলের উপরটা খাই, ভিতরে তার ফুল, ভাবতে গেলে তার কথা পণ্ডিতের হয় ভুল?
উত্তরঃ চালতা।
** কোন ফলের বীজ নেই, বল দেখি দাদা। বলতে না পারলে, হবে তুমি গাধা।
উত্তরঃ নারিকেল।
** কোন ব্যাংকে টাকা থাকে না। ধার কখনো পাওয়া যায় না।
উত্তরঃ ব্লাডব্যাংক।
** কোন গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ। গাছ তলাতে গেলে পরে, সবাই পাবে গন্ধ।
উত্তরঃ চন্দন।
** কোন গাছের পাতায় কাঁটা, মাথায় ঝাঁটা, দেখিতে নিরস, কাটিলে তাহার দেহে পাবে মিষ্টি রস। ছোট ছোট ফলে তার ঝোপে ঝোপে ধরে, কাঁচায় সবুজ, পাকলে লাল ছোটরা আদর করে।
উত্তরঃ খেজুর গাছ।
** কোমর ধরে শুইয়ে দাও, কাজ যা করার করে নাও।
উত্তরঃ শিল নোড়া।
** কেবান সে ফল ভাই, লেজে থাকে দাড়ি? গা কেটে ধরে ফল, খায় নর-নারী।
উত্তরঃ ভুট্টা
** কট কাচারিতে বিচার শুনি, জন্ম আমার বনে। সবাই আমার পেটে বসে, কষ্ট পাই না মনে।
উত্তরঃ চেয়ার।
** কনছেন দেখি, সাদার ভেতর সাদা।
উত্তরঃ ডিম।
** কথা ও ছবি ছায়ায় আসে, দেখে তা কিন্তু সবাই হাসে?
উত্তরঃ টেলিভিশন।
** কদমের ভাই সজন রায়; একশো আটটা জামা গায়। তবু তার সাদ মিটে না, আরো জামা চায়।
উত্তরঃ কলাগাছ।
** কলের মধ্যে পা দিয়েছি, তাইতো আমায় পেলে। বিপদ হলে দোষটা সবাই আমার ঘাড়ে ফেলে।
উত্তরঃ কপাল।
** কনছেন দেখি কোন খানা খাওয়া যায় না?
উত্তরঃ গোসলখানা।
** কনছেন দেখি কোণ বাসা ভাড়া দেওয়া যায় না?
উত্তরঃ ভালবাসা।
** কাঁচাতে তুলতুল, পাকাতে টক। লেংটা হয়ে বাজারে যায়, জিভে আসে পানি।
উত্তরঃ তেঁতুল।
বাংলা ধাঁধা
(১) এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছায় খাই।
উত্তরঃ ঝাঁটা।
(২) সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?
উত্তরঃ গুই-সাপ।
(৩) জনম গেল দুখে বুকে আমার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।
উত্তরঃ হুঁকো।
(৪) কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।
উত্তরঃ মাটির হাড়ি।
(৫) আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
(৬) দুধ দিয়া ফুল সাজে খাইতে অনেক মিঠা লাগে।
উত্তরঃ সন্দেশ।
(৭) কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।
উত্তরঃ লবণ।
(৮) চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।
উত্তরঃ পালকি।
(৯) যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।
v উত্তরঃ বাদুর।
(১০) ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।
উত্তরঃ সূর্য।
(১১) হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
(১২) সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।
উত্তরঃ মেঘ।
(১৩) এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(১৪) চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
(১৫) তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।
উত্তরঃ তামাক।
(১৬) তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(১৭) তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।
উত্তরঃ কমলা।
(১৮) কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।
উত্তরঃ কলা।
(১৯) উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।
উত্তরঃ পেস্তাগাছ।
(২০) জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
উত্তরঃ লবণ।
(২১) বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
উত্তরঃ আনারস।
(২২) ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।
উত্তরঃ মশারি।
হাসির ধাঁধা
(৪৫) একটুখানি পুষ্পরিনী টলমল করে, একটুখানি কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।
উত্তরঃ চোখ।
(৪৬) আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ, একখানি পাট।
উত্তরঃ দাঁত ও জিহবা।
(৪৭) ছোট ছোট গাছখানি তার কত ফল ধরে একটা যদি খায় তবে আহা-উহু করে।
উত্তরঃ বোম্বাই মরিচ।
(৪৮) আমারও নাই, তোমারও নাই, আমরা কে তা বোঝ নাই
উত্তরঃ মানুষ।
(৪৯) হাত পা তার ইটের সমান অতি পুরু ছাল, পেটে দিলে তাকে বাড়ে অনেক মান
উত্তরঃ গম গাছ।
(৫০) এই পাড়ে খাগড়া ওই পাড়ে খাগড়া কখনও মিলেমিশে কখনও বা ঝগড়া
উত্তরঃ চোখের পাতা।
(৫১) আট পা আঠারো হাঁটু জাল ফেলিয়া মরা ঠেঁটু শুকনায় ফেলিয়া জাল গাছে উঠিয়া নিল ফাল
উত্তরঃ মাকড়শা।
(৫২) বিনা দুধে হইছে দই এমন কুমার পাব কই।
উত্তরঃ চুন।
(৫৩) লাঠির মত গাছে সোনার ফল নাচে।
উত্তরঃ ভুট্টা গাছ।
(৫৪) একই মায়ের সন্তান মোরা আমি তাকে ভাই বলি সে আমায় বলে না ভাই বলুনতো কি সম্পর্ক তাই।
উত্তরঃ ভাইবোন।
(৫৫) উঠান ঠন ঠন, বাড়িতে নাই খাই বস্তুর বাকল নাই।
উত্তরঃ লবণ।
(৫৬) এ পাড়ে বুড়ি মরল ও পারে গন্ধ ছাড়ল।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(৫৭) ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো সাপ ডিম পাড়ে কাপ কাপ।
উত্তরঃ বেতফুল।
(৫৮) থাল ঝনঝন, থাল ঝনঝন থাল নিল চোরে, বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে পারে।
উত্তরঃ রোদ।
(৫৯) বৃক্ষ এক হইছে যে মাঠের উপর ডালে ডালে পুষ্প তার, ফুটিছে বিস্তর যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়, হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে মরে যায়।
উত্তরঃ সরিষা ফুল।
(৬০) এই দেখলাম এই নাই কী বলব সবই রাজার ঠাঁয়।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(৬১) উপর থেকে পরলো বুড়ি হাত-পা তার আঠার কুঁড়ি।
উত্তরঃ কেল্লা।
(৬২) দুই অক্ষরে নাম যায় সবদেশেতে রয় সর্বদেশেই তার সুনাম দুর্নাম স্বাক্ষ্য হয়ে রয়।
উত্তরঃ নদী।
(৬৩) এক না জামিরের গাছ টোকা দিলে পরে রস।
উত্তরঃ চোখ।
(৬৪) এমন একটি ফুল যে হয় উল্টা-পাল্টা যা-ই করি একই নাম হয়।
উত্তরঃ লিলি ফুল।
(৬৫) একটু খানি গাছে রাঙ্গা বউটি নাচে।
উত্তরঃ পাকা মরিচ।
(৬৬) জমিন থেকে বেরুল টিয়ে লাল টুপি মাথায় দিয়ে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
সহজ ধাঁধা উত্তর সহ
(২৩) আল বেয়ে যায় সাপ ফিরে ফিরে চায় বাপ।
উত্তরঃ সুঁই-সুতো।
(২৪) রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।
উত্তরঃ দাবা খেলা।
(২৫) বলো সে কী ফল খেতে বড় বেশ- কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা বুড়ির কেশ।
উত্তরঃ।
(২৬) মানুষ নয় প্রাণীও নয় পিছে পিছে ঘোরে লাথি দিলে সেও যে লাথি দেয় জোড়ে।
উত্তরঃ ছায়া।
(২৭) হাতি নয় ঘোড়া নয়, মোটা মোটা পা তরু নয়, লতা নয়, ফুলে ভরা গা।
উত্তরঃ পালঙ্ক।
(২৮) তিন অক্ষরের নাম তার বাংলাদেশে নাই প্রথম অক্ষর বাদ দিলে অনেক লোকে খায়।
উত্তরঃ জাপান।
(২৯) অলি অলি পাখিগুলি গলি গলি যায়, সর্ব অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।
উত্তরঃ ধোঁয়া।
(৩০) উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।
উত্তরঃ জাল।
(৩১) হাতে আছে, হাতে নাই হাত বাড়ালে পাবি কই।
উত্তরঃ কনুই।
(৩২) চাই নাকো তবু খাই বেশি খেলে মারা যাই।
উত্তরঃ পিটুনি।
(৩৩) দুই অক্ষরের নাম যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ নামটি উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।
উত্তরঃ বটগাছ।
(৩৪) সকলের শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে হাত নাই, পা নাই বলো ধরে কে সে?
উত্তরঃ মাথাধরা।
(৩৫) সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে যায় নদীর পাড়ে গেলে অমনি থেমে যায়।
উত্তরঃ রাস্তা।
(৩৬) গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে পেলে গন্ধ তখনি ছেদ হয়।
উত্তরঃ কাঠাল।
(৩৭) আহার্য নয় তবু খায় সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।
উত্তরঃ আছাড়।
(৩৮) জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।
উত্তরঃ বরফ।
(৩৯) লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।
উত্তরঃ ডাস পিঁপড়া।
(৪০) তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।
উত্তরঃ পাশার ঘুঁটি
(৪১) ভন্ ভন্ করে তবু ভোমরা নয় গলায় পৈতা তার বামুন তবু যে নয়।
উত্তরঃ।
(৪২) কাঁটা ভরা অঙ্গ তার, সুদীর্ঘ আকার প্রাণ আছে, শিরে কেশের সম্ভার জিহবার আগে মধু, বিন্দু বিন্দু ঝরে জুড়ায় রসনাখানি, পান করে তারে।
উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।
(৪৩) একটুখানি ঘরে চুনকাম করে
উত্তরঃ ডিম।
(৪৪) ভয়ঙ্কর পথিক সে সকলে যে ডরায় খানিক পরে কাঁদিয়া সাগর সে ভাসায়।
উত্তরঃ বৃষ্টি।
টাগঃধাঁধা, বাংলা ধাঁধা,হট ধাঁধা উত্তর সহ,মজার ধাঁধা,কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ,গাণিতিক ধাঁধা,বাংলা ধাঁধা,হাসির ধাঁধা,বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি,সহজ ধাঁধা উত্তর সহ,হাসির ধাঁধা উত্তর সহ,বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি,বুদ্ধির ধাঁধা, ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
Any business enquiry contact us
Email:-Educationblog24.com@gmail.com
(সবচেয়ে আগে সকল তথ্য,গুরুত্বপূর্ণ সকল পিডিএফ, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদেরGoogle News,FacebookএবংTelegram পেজ)