You can easily download all types of PDF from our website for free.Only we share all types of updated PDF. If there is any problem to download our PDF file, you can easily contact us and solve it. So without delay download your desired PDF file immediately.
আরো দেখুন
- বাংলাদেশের ৬৪ জেলার রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৪
- সেহরি ও ইফতারের দোয়া
- যাকাত দেওয়ার নিয়ম ২০২৪
- ১ ভরি স্বর্ণের যাকাত কত টাকা ২০২৪
- ১ লাখ টাকার যাকাত কত টাকা ২০২৪
- ফিতরা কত টাকা ২০২৪
- জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম
- অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম
- পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ
- পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
- পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে
২০২১ সালের এইচএসসি উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন এসাইনমেন্ট সমাধান (১ম পত্র)
উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতার ধারণা ও গুরুত্ব বিশ্লেষণ
শিরোনামঃ উৎপাদন
সমাধানঃ
উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতার ধারণা ও গুরুত্ব বিশ্লেষণ
ক . উৎপাদনের ধারণা :
অর্থনীতির দুইটি অন্যতম কাজ হচ্ছে উৎপাদন ও ভােগ , যার সাথে জড়িত থাকে উৎপাদনকারী ও ভােক্তা । সকল অর্থনৈতিক কর্মকন্ডের মূলে রয়েছে উৎপাদন সাধারন অর্থে , উৎপাদন বলতে কোনাে কিছু সৃষ্টি করাকে বােঝায় । কিন্তু প্রকৃত পক্ষে মানুষ কিছুই সৃষ্টি করতে পারে না । মানুষ কেবল প্রকৃতি প্রদত্ত দ্রব্য সামগ্রীর আকার - আকৃতি ও রূপ পরিবর্তন করে তাকে ব্যবহার উপযােগী করে তােলে।
মানুষ তার শ্রম ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে বিনিময়যােগ্য যে বাড়তি উপযােগ সৃষ্টি করে তাকে উৎপাদন বলে । যেমন- মাটি থেকে ইট , তুলা থেকে সুতা , বাঁশ থেকে কাগজ , কাঠ থেকে আসবাবপত্র ইত্যাদি উৎপাদন করা হয় । উৎপাদনের সাথে সম্পর্কযুক্ত আরেকটি বিষয় হচ্ছে উৎপাদনশীলতা । অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে উৎপাদনের চেয়েও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি গুরুত্বপূর্ণ । কারন উৎপাদন বাড়লে কোন প্রতিষ্ঠানের আয় খুব একটা নাও বাড়তে পারে , কিন্তু উৎপাদনশীলতা বাড়লে প্রতিষ্ঠানের খরচ কমানাে সম্ভব হয় বলে আয় বাড়ে ।
উৎপাদনের সমার্থক শব্দ হচ্ছে উদ্ভাবন বা সৃষ্টি । সাধারনভাবে কোন কিছু সৃষ্টি বা তৈরী করাকে উৎপাদন বলে । কিন্তু মানুষ কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না । মানুষ শুধু প্রকৃতি প্রদত্ত সম্পদের রূপগত পরিবর্তন করতে পারে । প্রকৃতি প্রদত্ত সম্পদকে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রূপ পরিবর্তন করে মানুষের ব্যবহার উপযােগী করে তােলাই উৎপাদন । অর্থাৎ উৎপাদন হচ্ছে কোন পণ্যের মধ্যে নতুন নতুন উপযােগ সৃষ্টি করা । যেমন- তুলা থেকে সুতা , গম থেকে ময়দা আবার ময়দা থেকে বিস্কুট তৈরি ইত্যাদি ।
খ . উৎপাদনের গুরুত্ব :
অর্থনীতির একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে উৎপাদন । বর্তমান সময়ে উৎপাদনকে বাদ দিয়ে এই সমাজ - সভ্যতা ও এর উন্নয়ন চিন্তাই করা যায় না । প্রকৃতি প্রদত্ত সব উপকরণ মানুষ সরাসরি ব্যবহার বা ভােগ করতে পারে না । তাই দ্রব্যসামগ্রী ব্যবহার উপযােগী করে তােলার জন্য উৎপাদনের মাধ্যমে তার রূপ পরিবর্তন করতে হয় । মানুষের দৈনন্দিন অভাব , অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক উন্নয়নে উৎপাদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
নিম্নে উৎপাদনের গুরুত্ব আলােচনা করা হলাে
১. চাহিদা পূরণ ( Fulfillment of Demand ) : মানুষের চাহিদার শেষ নেই । একটি চাহিদা পূরণ হলে অন্য চাহিদা দেখা দেয় । এছাড়া সময়ের সাথে সাথে নতুন নতুন চাহিদার উদ্ভব হয় । বিভিন্ন ধরণের পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে মানুষের বৈচিত্র্যময় চাহিদা পূরণ করা হয় ।
২. লক্ষ্য অর্জন ( Achieving Goal ) : ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে মুনাফা অর্জন করা । উৎপাদন যত বাড়বে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা তত বাড়বে । এজন্য প্রতিষ্ঠান বিক্রয় বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সবসময় তৎপর থাকে ।
৩. উপযােগ সৃষ্টি ( Creating Utilities ) : উৎপাদনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের উপযােগ সৃষ্টি হয় । যেমন- রূপগত , স্থানগত , সময়গত প্রভৃতি । এছাড়াও উৎপাদন পণ্যের নতুন উপযােগ সৃষ্টি করে । যেমন- গ্রীষ্মকালীন ফল আমকে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে জেলি , জুস , চাটনি , স্কোয়াশ প্রভৃতি তৈরী করা হয় ।
৪. আয় বৃদ্ধি ( Increasing Income ) : প্রতিষ্ঠানের এবং এর কর্মীদের আয় বৃদ্ধিতে উৎপাদনের অবদান গুরুত্বপূর্ণ । বিক্রয় বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদন বাড়লে তা প্রতিষ্ঠানের আয় বৃদ্ধি করে । এতে প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের আয় বাড়ে ।
৫. নতুন পণ্য আবিষ্কার ( Invention of New Products ) : নতুন পণ্য আবিষ্কারের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি পায় । আর নতুন নতুন পণ্য আবিষ্কার মানুষের অভাব পূরণে সহায়তা করে থাকে নতুন আবিষ্কার মানুষের প্রাত্যহিক অভাব পূরণ করে থাকে ।
গ . উৎপাদনের আওতা :
উৎপাদনের আওতা অত্যন্ত ব্যাপক । প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ থেকে শুরু করে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের সকল অর্থনৈতিক কার্যক্রম উৎপাদনের উপর নির্ভরশীল ।
নিম্নে উৎপাদনের আওতা আলােচনা করা হলাে
১. উপযােগ সৃষ্টি ( Creating Utility ) : উপযােগ সৃষ্টি উৎপাদনের আওতাভূক্ত , কারণ উৎপাদনের মাধ্যমে পণ্যের আকার - আকৃতি , রূপ প্রভৃতি পরিবর্তন করে নতুন উপযােগ সৃষ্টি করা হয় ।
২. রূপান্তর প্রক্রিয়া ( Transformation Process ) : উৎপাদনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর মাধ্যমে প্রকৃতি প্রদত্ত সম্পদের রূপান্তর করা হয় । যেমন- পাট থেকে বস্তা ও কার্পেট তৈরি করা হয় ।
৩. পণ্য ডিজাইন ( Product Design ) : পণ্য ডিজাইন করার সময় ক্রেতাদের চাহিদা , প্রযুক্তিগত সামর্থ্য , উৎপাদন ব্যয় প্রভৃতি বিষয় বিবেচনা করে ডিজাইন করতে হয় ।
৪. বিন্যাস ( Lay - out ) : কোনাে কারখানার যন্ত্রপাতি , স্থান , আবহাওয়া , পরিবেশ ইত্যাদি নির্বাচন করা হলাে উৎপাদনের আওতাধীন । কোন যন্ত্রের পর কোন যন্ত্রের অবস্থান হবে , যে স্থানে রাখলে সহজে উৎপাদন কাজ করা যাবে এবং কারখানার অভ্যন্তরে চলাচল নিরাপদ হবে ইত্যাদি বিষয়ের দিকে খেয়াল রেখে যন্ত্রপাতির সঠিক অবস্থান নির্ণয়কে যন্ত্রপাতি বিন্যাস বলে ।
৫. উপকরণ সংগ্রহ ( Collection of Materials ) : উৎপাদনের আরেকটি আওতাভূক্ত বিষয় হচ্ছে উৎপাদনের সাথে সম্পর্কযুক্ত উপকরনসমূহ সংগ্রহ করা । কি পরিমাণ , উপকরণ কিভাবে ব্যবহার হবে ইত্যাদি কার্যক্রম উৎপাদন শুরুর পূর্বেই স্থির করতে হয় । উৎপাদনের উপকরণগুলাে হলাে ভূমি , শ্রম , মূলধন ও সংগঠন ।
৬. পদ্ধতি বিশ্লেষন ( System Analysis ) : উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সহজ ও সরল পদ্ধতি অবলম্বন করলে দক্ষতার সাথে বেশি পরিমাণ পণ্য উৎপাদন করা সম্ভব হয় ।
৭. সিডিউলিং ( Scheduling ) : উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রতিটি কাজ সিডিউল অনুযায়ী সম্পাদন করতে হয় অর্থাৎ প্রতিটি কাজ কখন শুরু হবে এবং শেষ হবে তার নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করতে হয় । কাঁচামাল কখন , কোন প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করবে , প্রক্রিয়ার সময় কতক্ষণ হবে এবং সকল প্রক্রিয়া কখন শেষ হবে তা সিডিউলিং এর মাধ্যমে স্থির করা হয় ।
৮. উৎপাদন পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রন ( Production Plan and Control ) : পণ্য ও সেবা সামগ্রী উৎপাদনের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন , মান নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যয় নিয়ন্ত্ৰণ উৎপাদনের আওতাভূক্ত ।
৯. কারখানার পরিবেশ ( Factory Environment ) : কারখানার পরিবেশ উৎপাদনশীলতাকে প্রভাবিত করে । এজন্য কারখানার নিরাপত্তা , পরিষ্কার পরিছন্নতা , আলাে বাতাস , তাপমাত্রা ইত্যাদি অনুকূলে আছে কিনা তা দেখতে হয় ।
১০. গবেষণা ও উন্নয়ন ( Research and Development ) : নতুন নতুন পণ্য আবিষ্কারের জন্য গবেষণা প্রয়ােজন । এছাড়া পুরাতন পণ্যের উন্নয়নেও গবেষণার বিকল্প নেই । তাই বলা যায় যে , গবেষণা ও উন্নয়ন উৎপাদনের আওতাভূক্ত ।
১১. মজুদ নিয়ন্ত্রণ ( Inventory Contorl ) : উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল প্রয়ােজন । আর সুষ্ঠুভাবে উৎপাদন কার্য পরিচালনার জন্য পণ্যের মজুদ নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ , কারন সঠিকভাবে পণ্য মজুদ না রাখলে প্রতিষ্ঠানের খরচ বাড়বে ও উৎপাদন প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে ।
১২. উৎপাদন ক্ষমতা ( Production Capacity ) : শ্ৰম , যন্ত্রপাতি , কাঁচামাল ব্যবস্থাপনা এমন হতে হবে যেন সর্বোচ্চ উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগানাে যায় । এতে ব্যয় হ্রাস পায় ও উৎপাদন কাজে দক্ষতা আসে । তাই উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগানাের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ উৎপাদনের আওতাভূক্ত ।
১৩. প্রশিক্ষণ ( Training ) : উৎপাদন কার্যক্রমের সাথে যারা জড়িত যেমন- শ্রমিক , সুপারভাইজার ও অন্যান্যদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ প্রয়ােজন । যথাযথ প্রশিক্ষণ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে । তাই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা উৎপাদনের আওতাভূক্ত ।
ঘ . উৎপাদনশীলতার ধারণা :
উৎপাদনশীলতা হচ্ছে সম্পদের ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা উৎপাদনের পরিমাণ । অর্থাৎ কতটুকু ইনপুট বা কাঁচামাল ব্যবহার করে কি পরিমাণ আউটপুট বা পণ্য উৎপাদন করা যায় তার অনুপাত হচ্ছে উৎপাদনশীলতা । অন্যভাবে উৎপাদনশীলতা বলতে উৎপাদনের দক্ষতাকে বােঝায় । সমপরিমাণ উপকরণ ব্যবহার করে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারলে বা কম পরিমাণ উপকরণ ব্যবহার করে সমপরিমাণ উৎপাদন করতে পারলে উৎপাদনশীলতা বাড়বে ।
International Labor Organization ( ILO ) 49 160 , " In the broadest concept , productivity may be taken to constitute the ratio of available goods and services to the potential resources of the group , community or the country . ”
অথাৎ “ ব্যাপক অর্থে , কোনাে দল , সমাজ , বা দেশে প্রাপ্ত দ্রব্য এবং সেবার সাথে কার্যকর সম্পদের অনুপাত হলাে উৎপাদনশীলতা । ”
উপরােক্ত সংজ্ঞার আলােকে উৎপাদনশীলতা সম্পর্কে বলা যায় যে।
১. উৎপাদনশীলতা হলাে উৎপাদন ও উপকরণের অনুপাত ;
২. উপকরণের তুলনায় উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধির হার ;
৩. শ্রমের দক্ষতা মূল্যায়ন ; এবং
৪. এটি মুনাফা বৃদ্ধি করে ।
সুতরাং , পরিশেষে বলা যায় যে , নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ ব্যয় করে বা কাজে লাগিয়ে যে পরিমাণ ফলাফল অর্জিত হয় তার অনুপাতই হলাে উৎপাদনশীলতা । আধুনিক উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন বৃদ্ধির চেয়েও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় । কারণ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি হলে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক আয় বৃদ্ধি পায় ।
ঙ . উৎপাদনশীলতার গুরুত্ব :
সর্বনিম্ন ব্যয়ে সর্বাধিক উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত উপকরণের ভারসাম্য রক্ষাই হলাে উৎপাদনশীলতা । আর প্রতিষ্ঠানের দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়ন্ডিৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নিচে তা আলােচনা করা হলাে
১. মুনাফা বৃদ্ধি ( Increase in Profit ) : উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কারণে ঐ প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং অপচয় রােধের মাধ্যমে খরচ কমে আসবে । ফলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা বৃদ্ধি পাবে ।
২. ব্যবসায় সম্প্রসারণ ( Expansion of Business ) : উৎপাদনশীলতা বাড়লে প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় ও মুনাফা বাড়ে । ফলে প্রতিষ্ঠান নতুন বিনিয়ােগের সুযােগ পায় । ফলে ব্যবসা সম্প্রসারণে উৎপাদনশীলতা গুরুত্বপূর্ণ ।
৩. সম্পদের সদ্ব্যব্যবহার ( Utilization of Resources ) : প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত মানুষ , যন্ত্রপাতি , কাঁচামাল ইত্যাদিসহ উৎপাদনের সকল উপকরণের যথাযথ ব্যবহারের উপর উৎপাদনশীলতা নির্ভর করে । যতবেশী উপকরণের কার্যকর ব্যবহার করা যায় ততই উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায় । ফলে উৎপাদনশীলতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করা সম্ভব হয় ।
৪. চাহিদা পুরণ ( Fulfillment of Demand ) : সম্পদের পরিমাণ সীমিত কিন্তু মানুষের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । তাই স্বল্প পরিমাণ সম্পদ দিয়ে অধিক পরিমাণ দ্রব্য উৎপাদন করা প্রয়ােজন । এ কারণে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা অপরিহার্য ।
এইচএসসি এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর /সমাধান উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ১ম পত্র (এসাইনমেন্ট ১)
Tag: এইচএসসি এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর /সমাধান উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ১ম পত্র (এসাইনমেন্ট ১), ২০২১ সালের এইচএসসি উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন এসাইনমেন্ট সমাধান (১ম পত্র), উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতার ধারণা ও গুরুত্ব বিশ্লেষণ