এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১ সালের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (৬ষ্ট সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪ | ২০২১ সালের এইচএসসি ৬ষ্ট সপ্তাহের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর


       
       

    এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১ সালের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (৬ষ্ট সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪  


    ক ) ব্যবস্থাপনা নীতির ধারণা 

    নীতি হল একটি রূপরেখা যা ব্যবসায় পরিচালনায় সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা প্রদান করে।অর্থনীতি অর্থ হলাে নিয়ম বিধান । আর ব্যবস্থাপনার নীতিমালা হচ্ছে ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী সুষঠুভাবে সম্পাদনের মৌলিক বিবৃতি । হঠাৎ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী সম্পাদন করার ক্ষেত্রে যে সকল রুপরেখা বা নিয়ম অনুসরণ করতে হয় তাই হল ব্যবস্থাপনার নীতিমালা । 

    বিভিন্ন ব্যবস্থাপনাবিদ , ব্যবস্থাপনা নীতির বিভিন্ন সংজ্ঞা প্রদান করেছেন 

    ১ ) জি আর টেরি এবং ফ্রাঙ্কলিন - এর মতে , নীতি হচ্ছে একটি মৌলিক বিবরণী বা সত্য যা ভাবনা বা কার্যের দিক নির্দেশক হিসেবে কাজ করে । ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কার্যাদি কতগুলাে আদর্শবান নীতির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয় । বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ স্ব - স্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যবস্থাপনার মূলনীতি সম্পর্কে আলােকপাত করলেও ১৯১৬ সালে ফরাসি প্রকৌশলী আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেওল কর্তৃক প্রদত্ত ১৪ টি নীতি কে অদ্যাবধি গ্রহণযােগ্য সর্বজনীন ও কার্যকর নীতি হিসেবে অভিহিত করা হয় । আধুনিক ব্যবসায়ের জটিলতা ও পরিবর্তনশীল অবস্থার কারণে ব্যবস্থাপনা নীতি সমূহের সম্প্রসারণ ঘটেছে । তাই হেনরি ফেয়ল প্রদত্ত ১৪ টি নীতি ছাড়াও আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞগণ ব্যবস্থাপনার আরাে কতিপয় প্রয়ােজনীয় নীতির উল্লেখ করেছেন । পরিশেষে বলা যায় , ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য অনুসরণকৃত নীতি হলাে ব্যবস্থাপনার নীতিমালা ।


    খ ) ব্যবস্থাপনার মূলনীতি বা আদর্শ সমূহ 

    ব্যবস্থাপনার নীতিমালা হচ্ছে ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী সুষঠুভাবে সম্পাদনের মৌলিক বিবৃতি । আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেওল কর্তৃক প্রদত্ত ১৪ টি নীতি কে অদ্যাবধি গ্রহণযােগ্য সর্বজনীন ও কার্যকর নীতি হিসেবে অভিহিত করা হয় । 

    নিম্নে ব্যবস্থাপনার মূলনীতি সমূহ বর্ণনা করা হলােঃ 

    ১ ) কার্য বিভাগের নীতিঃ 

    বিশেষজ্ঞতার উপর প্রতিষ্ঠিত এ নীতিতে প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যাবলী কে কাজের ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে এক একজন কর্মীর উপর কার্যভার অর্পণ করা হয় । এর ফলে ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বৃদ্ধি পায় এবং বিশেষজ্ঞ কর্মী গড়ে তুলতে সাহায্য করে । 

    ২ ) কর্তৃত্ব ও দায়িত্বের নীতি 

    প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত সকল স্তরের কর্মীদের উপর কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব সমানভাবে অর্পণ করতে হবে । কেননা কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব পরস্পর নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত । এ নীতি অনুযায়ী প্রতিটি কর্মীকে দায়িত্ব প্রদানের পাশাপাশি সমানুপাতিক হারে ক্ষমতা প্রদান করা হয় । 

    ) নিয়মানুবর্তিতার নীতি 

    ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাফল্য অনেকাংশে নিয়মানুবর্তিতার উপর নির্ভরশীল।প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত শ্রমিক কর্মীদের আনুগত্য ও নৈতিকতা সৃষ্টি প্রতিষ্ঠানের রীতিনীতি মেনে চলা ইত্যাদির মাধ্যমে নিয়মানুবর্তিতা নিশ্চিত করা যায় ।

    ৪ ) আদেশের ঐক্যনীতি 

    এই নীতি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত প্রত্যেক কর্মীকে শুধু একজন উর্ধ্বতন নির্বাহীর আদেশ মেনে চলতে হবে । 

    ৫ ) নির্দেশের ঐক্যনীতি 

    প্রতিষ্ঠান কর্মীবৃন্দের প্রচেষ্টাকে একটি বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষে নিয়ােজিত করার জন্য একজন নির্বাহী একটি পরিকল্পনার ভিত্তিতে নির্দেশ প্রদান করবে । 

    ৬ ) সাধারণ স্বার্থের প্রতি ব্যক্তি স্বার্ধের নতি স্বীকার নীতি 

    প্রতিষ্ঠানের সাধারণ সার্থকে যেকোনাে মূল্যে ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে । 

    ৭) পারিশ্রমিকের নীতি 

    কর্মীদের প্রদত্ত সেবা ও শ্রমের বিনিময়ে যে আর্থিক সুবিধাবি প্রদান করা হয় তাকে পারিশ্রমিক বলে । ব্যবস্থাপনাকে প্রত্যেক কর্মীর কাজের প্রকৃতি , পরিমাণ , যােগ্যতা , সময় ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ন্যায্য পারিশ্রমিক নির্ধারণ করা উচিত ।

    ৮ ) কেন্দ্রীকরণ ও বিকেন্দ্রীকরণ নীতি 

    এ নীতি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনার হাতে অধিকতর কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকলেও নিম্নস্তরের কার্যাবলীর সিদ্ধান্তগুলাে বিকেন্দ্রীভূত থাকবে এর ফলে ব্যবস্থাপনার সকল পর্যায়ে কর্তৃত্ব বা ক্ষমতা পদ্ধতিগতভাবে সংরক্ষিত রাখা সম্ভব হয় । 

    ৯ ) জোড়া মই শিকল নীতি 

    প্রতিষ্ঠান শীর্ষ থেকে নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত কর্তৃত্বের চেইন বা শৃঙ্খলা বজায় রাখা আবশ্যক । কর্তৃত্ব উর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে ধাপে ধাপে অধঃস্থন এর কাছে নিচে নেমে আসবে । 

    ১০ ) শংখলার নীতি 

    প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত কর্মীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখা ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি । 

    ১১ ) ন্যায়পরায়ণতার নীতি 

    ব্যবস্থাপনার একটি অন্যতম নীতি হচ্ছে প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত সকল কর্মীর প্রতি ভালো ব্যবহার, সুবিচার ও ন্যায় পরায়ণ হওয়া। 

     ১২ ) চাকরির স্থায়িত্বের নীতিঃ 

    কর্মীদের নিকট চাকরি হলাে জীবিকার একমাত্র অবলম্বন । তারা সবসময় চাকরির স্থায়ীত্ব নিয়ে চিন্তিত থাকে । তাই ব্যবস্থাপনাকে প্রত্যেক কর্মীর চাকরির স্থায়িত্বের নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে । 

    ১৩ ) উদ্যোগের নীতি 

    নতুন নতুন পরিকল্পনা ও পদ্ধতি উদ্ভাবন ও বাস্তবায়নের স্বাধীন প্রচেষ্টাকে উদ্যোগ বলে । প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে সেজন্য ব্যবস্থাপনাকে উপযুক্ত কার্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে । 

    ১৪ ) একতাই বলঃ 

    ঐক্যবদ্ধভাবে বা সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে যেকোন জটিল কাজ সহজেই সম্পাদন করা যায় । তাই আধুনিক জটিল ও বৃহদায়তন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় ব্যবস্থাপনাকে মধুর শ্রম ব্যবস্থাপনা সম্পর্কের উপর অধিক গুরুত্ব আরােপ করতে হবে । আধুনিক ব্যবসায়ের জটিলতা ও পরিবর্তনশীল অবস্থার কারণে ব্যবস্থাপনা নীতি সমূহের সম্প্রসারণ ঘটেছে । তাই হেনরি ফেয়ল প্রদত্ত ১৪ টি নীতি ছাড়াও আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞগণ ব্যবস্থাপনার আরাে কতিপয় প্রয়ােজনীয় নীতির উল্লেখ করেছেন ।


    গ ) বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতিমালা 

    ব্যবস্থাপনার গতানুগতিক পদ্ধতির পরিবর্তে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতি প্রয়ােগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সকল দিকে দক্ষতা অর্জন করাই হলাে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা । ১৯১২ সালে টেইলর এক সমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন , শীঘ্রই অথবা অদূর ভবিষ্যতে গতানুগতিক পদ্ধতির স্থলে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ও পদ্ধতির ব্যবহার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে । ব্যবস্থাপনায় এফ . ডব্লিউ . টেইলর ১৯১১ সালে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ' Principles of Scientific Management ' এ বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার কতিপয় নীতি বা আদর্শ তুলে ধরেন , যা নিম্নরূপ 

    ১. গতানুগতিক হাতুড়ে পদ্ধতির পরিবর্তে প্রতিটি কাজে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ব্যবহারঃ 

    কর্মক্ষেত্রে গতানুগতিক পদ্ধতি অনুসরণের চেয়ে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বা কর্মপন্থা অনুসরণ করা অধিক তাৎপর্যপূর্ণ । আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপকের কার্যাবলী গতানুগতিক পদ্ধতির পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অনুসরণ করায় এই নীতির মূল উদ্দেশ্য ।

    ২. বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কর্মী নির্বাচন প্রশিক্ষন দান ও তাদের উন্নয়নঃ 

    যেকোনাে প্রতিষ্ঠানের সফলতা অনেকাংশেই তার কর্মীদের উপর নির্ভর করে । দক্ষ কর্মী বাহিনী পারে প্রতিষ্ঠানের সফলতা অর্জনে সহায়তা করতে । তাই কর্মী নির্বাচনে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করায় এই নীতির আলােচ্য বিষয় । 

    ৩. ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে সউহার্দ্য সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠাঃ 

    ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে সুসম্পর্ক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । বৈজ্ঞানিক মূলনীতিতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি। 

    ৪. ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে ও কর্তব্যের সুষ্ঠ বন্টনঃ 

    এই নীতিতে ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে দায়িত্ব ও কর্তব্যের সুষঠ বন্টন এর কথা উল্লেখ রয়েছে । কর্মীদেরকে কর্তব্যের পাশাপাশি ক্ষমতাও প্রদান এই উদ্দেশ্য ।


    ঘ ) ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি বিশ্লেষণ 

    যে কোন প্রতিষ্ঠান সফলতা নির্ভর করে ঐ প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপকের উপর । মূলত প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়ম - নীতি ব্যবস্থাপক অর্পণ করে থাকেন । এজন্য ব্যবস্থাপককে অবশ্যই দক্ষ হতে হয় । উদাহরণস্বরূপ বলা যায় , যে কোন প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপক নিয়ােগের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপকের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেয়া হয় । কর্ম ক্ষেত্রে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়া মূলত ব্যবস্থাপক নিয়ােগ দেওয়া হয় না । ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারের ক্ষেত্রে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । 

    নিম্নে ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি বিশ্লেষণ করা হলােঃ

    ১ ) কারিগরি দক্ষতাঃ প্রতিটা কাজ সম্পাদনের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি , কৌশল বা যন্ত্রপাতি ব্যবহৃত হয় তা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারা কারিগরী দক্ষতা হিসেবে গণ্য । ব্যবস্থাপকের কারিগরি দক্ষতার বিষয়টি আধুনিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতি মধ্যে এমন ভাবে আলােচনা করা নেই । কিন্তু এই বিষয়টিকে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে । 

    ২ ) মানবীয় বা আত্ম ব্যক্তিত্ব দক্ষতাঃ মানবীয় আত্মব্যক্তিক দক্ষতা বলতে ব্যক্তি বা দলকে বুঝে সে ভাবে তাদের সঙ্গে যােগাযােগ প্রতিষ্ঠা , নিজস্ব চিন্তার প্রতি তাদের সমর্থন আদায় , প্ররােচিত ও উৎসাহিত করার দক্ষতা কে বােঝায় । ব্যবস্থাপকের এর দক্ষতা টি আধুনিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির সাথে তেমন সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় । কিন্তু এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতি সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ । বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির দ্বারা ব্যবস্থাপকের এ দক্ষতা টি পরিমাপ করা যায়।

    ৩ ) সমস্যা অনুধাবনের দক্ষতাঃ প্রতিষ্ঠান সর্বেদয় নানান ধরনের সমস্যা লেগেই থাকে । এর মধ্যে অনেক সমস্যা অনেক সময় অপ্রকাশিত থাকে একজন দক্ষ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা দিয়ে অনুধাবন করতে হয় । অনুধাবনের এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির মধ্যে কর্মী নির্বাচন ও প্রশিক্ষণের সাথে জড়িত । 


    উপরিউক্ত আলােচনা হতে বলা ঋয় যে , ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতি বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা অধিক তাৎপর্যপূর্ণ।


    ২০২১ সালের এইচএসসি ৬ষ্ট সপ্তাহের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর 



    Tag: এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১ সালের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (৬ষ্ট সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪,  ২০২১ সালের এইচএসসি ৬ষ্ট সপ্তাহের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর 

                                   
    Previous Post Next Post


    Any business enquiry contact us

    Email:- Educationblog24.com@gmail.com

     



    Any business enquiry contact us

    Email:- Educationblog24.com@gmail.com

    (সবচেয়ে আগে সকল তথ্য,গুরুত্বপূর্ণ সকল পিডিএফ, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Facebook এবং Telegram পেজ)