এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২২ সালের অর্থনীতি (৭ম সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪ | ২০২২ সালের এইচএসসি ৭ম সপ্তাহের অর্থনীতি (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর


    এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২২ সালের অর্থনীতি (৭ম সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪  


    (ক) শিল্প : যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কারখানার অভ্যন্তরে বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে প্রাথমিক দ্রব্যকে মাধ্যমিক দ্রব্যে এবং মাধ্যমিক দ্রব্যকে চূড়ান্ত দ্রব্যে পরিণত করা হয় তাকে শিল্প বলে । কারখানার অভ্যন্তরে শিল্পের উৎপাদন কার্য পরিচালিত হয় । এরূপ এক একটি কারখানাকে ফার্ম বলে । সাধারণভাবে কোন নির্দিষ্ট দ্রব্য উৎপাদনে নিয়ােজিত দেশের সকল ফার্মের সমষ্টি হল শিল্প । 


    শিল্পের শ্রেণিবিভাগ : বাংলাদেশ শিল্পে উন্নত নয় তবে উদীয়মান । বাংলাদেশের শিল্পের আকার ও গঠন কাঠামাে নিচে ব্যাখ্যা করা হল : 

    ক ) আকার অনুযায়ী শিল্পের শ্রেণিবিভাগ : বাংলাদেশের শিল্পসমূহ আকার অনুযায়ী মূলত তিন ভাগে ভাগ করা যায় । যেমন  

    ১। বৃহৎ শিল্প : বৃহৎ শিল্প বলতে বড় শিল্প বুঝায় , অর্থাৎ যে শিল্পে অধিক মূলধন , অনেক শ্রমিক ও চুর পরিমান কাঁচামাল ব্যবহার করে আধুনিক তথ্য ও উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে।  বিপুল পরিমাণ দ্রব্য সামগ্রী উৎপাদন করা হয় তাকে বৃহৎ বা বৃহদায়ন শিল্প বলে । এখানে উল্লেখ্য , বাংলাদেশের শিল্প আইন অনুযায়ী যে শিল্প কারখানায় ২৩০ জনের অধিক শ্রমিক কাজ করে তাকে বৃহৎ শিল্প বলে । পাট , বস্ত্র , সিমেন্ট , কাগজ , সার ইত্যাদি বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্পের উদাহরণ । 


    ২ । মাঝারি শিল্প : বাংলাদেশের শিল্প আইন বা কারখানা আইন অনুযায়ী যে কারখানায় ২০।  জনের বেশি কিন্তু ২৩০ জনের কম শ্রমিক নিয়োেজিত আছে । তাকে মাঝারি শিল্প বলে । মাঝারি শিল্প মূলত বৃহৎ ও ক্ষুদ্র শিল্পের মাঝামাঝি অবস্থান করে । মাঝারি শিল্প , বৃহৎ | শিল্পের ন্যায় উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে , তবে মূলধন তুলনামূলকভাবে বৃহৎ শিল্প অপেক্ষা কম ব্যবহৃত হয় । বাংলাদেশে বহু সংখ্যক মাঝারি শিল্প গড়ে উঠেছে এবং উঠছে । এর মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল চামড়া শিল্প , সিগারেট শিল্প, সাবান শিল্প ও দিয়াশলাই শিল্প।  


    ৩। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প : সাধারণ অর্থে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প একই অর্থে ব্যবহৃত হয় , পরদেশল্প , সাবান শিল্প ও দিয়াশলাই শিল্প । তবে সুক্ষ্ম অর্থে দুয়ের মধ্যে পার্থক্য আছে । তবে এখানে উল্লেখ্য , ক্ষুদ্র শিল্পে ভাড়া করা শ্রমিক ও বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহৃত হয় । তাছাড়া ক্ষেত্র বিশেষে উন্নত প্রযুক্তিও ব্যবহৃত হয় । কুটির  শিল্প মূলত পারিবারিক শ্রমিক দ্বারা পরিচালিত হয় । মােট কথা স্থানীয় কাঁচামাল , কম । মূলধন এবং পরিবারের সদস্য দ্বারা কুটির শিল্প বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদন করে থাকে । বাংলাদেশে তাঁত শিল্প , বাঁশ ও বেত শিল্প , বিড়ি শিল্প , লবণ শিল্প ইত্যাদি হল কুটির শিল্প । 


    খ ) কাঠামাে অনুযায়ী শিল্পের শ্রেণীবিভাগ : 

    কাঠামাে অনুযায়ী বাংলাদেশের শিল্পসমূহকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় । নিচে এগুলাে ব্যাখ্যা করা হলাে : 

    ১। ভােগ্য দ্রব্য শিল্প : যে সকল শিল্প কারখানা সরাসরি মানুষের ভােগ উপযােগী দ্রব্য তৈরী করে তাকে ভােগ দ্রব্য শিল্প দ্রব্য বলে । যেমন- সাবান শিল্প , চিনি শিল্প , সিগারেট শিল্প ইত্যাদি । বাংলাদেশ একটি অতিরিক্ত জনসংখ্যার দেশ । তাই এখানে ভােগ্য শিল্পের গুরুত্ব অত্যাধিক । 


    ২। মাধ্যমিক দ্রব্য শিল্প : যে সকল উৎপাদিত পণ্য পুনরায় অন্য দ্রব্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় তাকে মাধ্যমিক দ্রব্য বলে । আর এই মাধ্যমিক দ্রব্য যে সকল কারখানায় তৈরী হয় তাকে।  মাধ্যমিক দ্রব্যের শিল্প বলে । যেমন- সুতা একটি উৎপাদিত দ্রব্য যা বস্ত্র শিল্পে উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় । তাই সুতা শিল্পকে মাধ্যমিক শিল্প বলা হয় । 


    ৩। মূলধনী দ্রব্যের শিল্প : বাংলাদেশে মূলধনী বা ভারী শিল্প নেই বললেই চলে । তবে একটি দেশের অর্থনীতির ভিত্তি মজবুত করতে হলে অবশ্যই প্রয়ােজন মূলধনী শিল্প । মূলধনী দ্রব্য যে কারখানায় তৈরী হয় তাকে মুলধনী শিল্প বলে । যেমন- জয়দেবপুর মেশিন ও টুলস্ ফ্যাক্টরী , চিটাগাং স্টিল মিল ইত্যাদি । 


    ( খ ) রপ্তানীমুখী শিল্প : বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশসমূহের মধ্যে অন্যতম । রপ্তানিমুখী শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে এবং এর যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নতির চরম শিখরে পৌছতে পারে । বাংলাদেশের রপ্তানীমুখী শিল্পের মধ্য গুরুত্বপূর্ণ । কয়েকটি শিল্প হচ্ছে- পাট , বস্ত , চা , চামড়া তৈরি পোশাক ইত্যাদি।  


    ১। পাট শিল্প : পাটকে সােনালি আঁশ বলা হয় । পাট বাংলার ঐতিহ্য । বাংলাদেশের ভূমি ও আবহাওয়া পাট চাষের জন্যে খুবই উপযােগী । বাংলাদেশে বর্তমানে ৭৭ টি পাট কল আছে । এর মধ্যে ৪০ টি সরকারি খাতে এবং ৩৭ টি ব্যক্তিগত খাতে । এই পাটকলগুলােতে মােট ১ লক্ষ ৪৫ হাজার স্থায়ী শ্রমিক কাজ করে । বর্তমানে বছরে প্রায় ৪ লক্ষ মেট্রিক টন পাটজাত দ্রব্য উৎপাদিত হয় এবং এর প্রায় ৮৫ ভাগই বিদেশে রপ্তানি হয় । পাটকলগুলােতে চট , থলে , দড়ি , কার্পেট , পর্দার কাপড় , জিড প্লাস্টিকের আসবাবপত্র ইত্যাদি উৎপাদিত হয় । পাট থেকে মােটা সুতা , কাগজ ইত্যাদি তৈরির চেষ্টা চলছে । তবে তা এখনও বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়নি । পাটজাত দ্রব্য থেকে দেশের রপ্তানি আয়ের শতকরা ৮ ভাগে আসে । 


    ২। বস্ত্র শিল্প : বন্ত্র শিল্পের ৪ টি অংশ সুতা উৎপাদন , বস্ত্র উৎপাদন , রংকরণ ও প্রিন্টিং। এবং তৈরি পােশাক । বিভিন্ন পর্যায়ের সমস্যার মধ্যে বিভিন্নতা রয়েছে এবং সমাধানের মধ্যেও এজন্য পার্থক্য রয়েছে । বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে সুতা উৎপাদনের পরিমাণ বিপুলভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে । ১৯৯১-৯২ সালে বাংলাদেশে ৫৯.৮ মিলিয়ন কেজি সুতা উৎপাদিত হয় । ১৯৯৬-৯৭ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১০৯.৯ মিলিয়ন কেজিতে । এতদসত্ত্বেও বাংলাদেশ সুতা উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় । মােট চাহিদার শতকরা ৪০ ভাগ সুতা দেশে উৎপাদিত হয় । অবশিষ্ট সুতা আমদানি করা হয় । বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বন্ত্র উৎপাদনের পরিমাণ বিপুলভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে । তবে এই সময়ে রাষ্ট্রীয় খাতে পরিচালিত বৃহদায়তন মিলগুলাের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে । উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও তা দেশের চাহিদা সম্পূর্ণ মেটাতে সক্ষম নয় । বর্তমানে দেশে উৎপাদিত বস্ত্রের ব্যবহার দ্বিবিধ । 

    প্রথমত , দেশের মানুষের বন্ত্রের চাহিদা পূরণ । 

    দ্বিতীয়ত , দেশের রপ্তানিমুখী পােশাক শিল্পের চাহিদা আংশিকভাবে পূরণ । বস্তু উৎপাদনের স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় বিধায় বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ বস্ত্র আমদানি করে । বাংলাদেশ রপ্তানীমুখী পােশাক শিল্পের জন্য গড়ে ২-৩ বিলিয়ন গজ ব আমদানি করে । 


    ৩। চা শিল্প : চা বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অর্থকরী ও রপ্তানী ফসল । চা শিল্প গ্রামীণ কর্মনিয়ােগের সুযােগ বিশেষতঃ মহিলাদের কর্মনিয়ােগের সুযােগ দেয় এবং গ্রাম অঞ্চলে দারিদ্র বিমােচনে অবদান রাখে । বাংলাদেশে চা উৎপাদনের পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে । গত ১০ বছরে এই বৃদ্ধির গড় বার্ষিক হার শতকরা ৩ ভাগ । বাংলাদেশে ১৯৯৭-৯৮ সালে মােট ৫৮.৬১ হাজার মেট্রিক টন চা উৎপাদিত হয় । সাম্প্রতিককালে দেশে উৎপাদনের তুলনায় অভ্যন্তরীণ চাহিদার পরিমাণ বেশি হারে বৃদ্ধি পেয়েছে । এজন্য রপ্তানির পরিমাণ কমে গেছে । বাংলাদেশে বর্তমানে ১৫৮ টি চা বাগান আছে । এর অধিকাংশই বৃহত্তর | সিলেট জেলায় অবস্থিত । 


    ৪। চামড়া শিল্প : চামড়া শিল্প একটি রপ্তানিমুখী শিল্প । বর্তমানে বাংলাদেশে ২০০ টিরও অধিক চামড়াজাত দ্রব্য তৈরির কারখানা আছে । এর মধ্যে চামড়া পাকা করার কারখানা আছে ৪০ টি । দেশে ১৪০ মিলিয়ন বর্গফুট চামড়া উৎপাদিত হয় । এর শতকরা ৮০ ভাগ গরুর চামড়া ।


    ৫। তৈরি পোশাকঃ ও নীট ওয়্যার শিল্প বাংলাদেশের একটি বিকাশমান শিল্প । এটি পুরােপুরি রপ্তানীমুখী শিল্প । ১৯৭৭ ৭৮ সালে তৈরি পােশাক কারখানার সংখ্যা ছিল মাত্র ৯ টি । বর্তমানে এই সংখ্যা ৩ হাজারের কাছাকাছি । ১৯৮১ - ৮২ সালে দেশে ০.১৩ মিলিয়ন ডজন পােশাকে তৈরি হয় এবং ১৯৯৮-৯৯ সালে প্রায় ৭৪ মিলিয়ন ডজন তৈরি পােশাক উৎপাদিত হয় এবং এ থেকে ৩.২ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় হয় । একই বছরে নীট ওয়্যার দ্রব্য রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ১.১৫ বিলিয়ন ডলার । এই উভয় উৎস থেকে দেশের শতকরা ৭৫ ভাগ রপ্তানি আয় হয় । বাংলাদেশের তৈরি পােশাকের | প্রধান বাজার আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা । নীটওয়্যার দ্রব্যের প্রধান বাজার ইউরােপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহ । বাংলাদেশী রপ্তানি পণ্য এসব দেশে কিছু বাণিজ্যিক সুবিধা ভােগ করে । এটি একটি আমদানি নির্ভর শিল্প । এই শিল্পের প্রয়ােজনীয় উপাদান আমদানি করতে এই শিল্পের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৭০ ভাগ ব্যয়িত হয় । 


    ( গ ) সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্ব : 

    সরকারি অনুমােদন ও সহায়তায় বেসরকারি | অর্ধায়ন ও পরিকল্পনায় যে ব্যায় কার্যক্রম সম্পাদিত হয় তাকে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্ব ভিত্তিক ব্যবসায় বলে । যা সংক্ষেপে চচচ ( Public Private Partnership Business ) । বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে যে সকল ব্যবসায়ের ধারণা আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে চচচ অন্যতম । একটা দেশের সরকারকে উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করতে হয় এবং এতে প্রচুর অর্থের প্রয়ােজন হয় । তখন সরকার এসব উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পাদন ও পরিচালনার দায়িত্ব বেসরকারি খাতের উপর ছেড়ে দেয় । অর্থাৎ সরকার প্রকল্প অনুমােদন করে দেয় আর বেসরকারি খাত এসব প্রকল্পে অর্থায়ন করে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে । প্রকল্পের চুক্তি মােতাবেক প্রকল্পটি পরিচালনা করে বেসরকারি পক্ষ ।


    সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্বের শিল্পোন্নয়নে সরকারি নীতির যথার্থতা : সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্ব ভিত্তিক ব্যবসায়ের মূল উদ্দেশ্য হল বর্তমান প্রতিযােগিতাশীল বিশ্বে সরকারি অর্থায়নের অভাবে কোন সম্ভাবনাময় খাত থেকে যেন জনগণ সুবিধা বঞ্চিত না হয় । অন্যদিকে বিদেশী ঋণের উপর ভিত্তি করে উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা না করার মাধ্যমে বিদেশী / দাতা সংস্থার ঋণের নির্ভরশীলতা কমাননাও এই ধরনের অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসায়ের অন্যতম উদ্দেশ্য । অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি অর্থায়নে পৃথকভাবে গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাইরে সরকারি - বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে। 


    বিশেষত : ভৌত অবকাঠামােগত উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল । ২০১৩-১৪ অর্থবছরে মােট ১,৪৩২ টি বেসরকারি প্রকল্পে বিনিয়ােগ প্রস্তাবনার পরিমাণ ছিল ৬৮,২৯১ কোটি টাকা । যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ( জুলাই - ফেব্রুয়ারি ) দাঁড়িয়েছে ৮৯৪ টি প্রকল্পে মােট ৫৩,৬৯৭ কোটি টাকা । ব্যক্তিখাতে তৈরি পােশাক ও নীটওয়ার শিল্পের বিকাশ শিল্প খাতকে গতিশীল করে তুলছে এবং দেশে বিনিয়ােগ - সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে অবদান রাখছে । ফলে এ খাতে বিদেশি বিনিয়ােগ আকৃষ্ট হয়েছে । ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ( ডিসেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত ) মােট উৎপাদিত বিদ্যুৎ ২২,৬৯১ মিলিয়ন | কিলােওয়াট আওয়ার যার ৪৫.৫১ শতাংশই বেসরকারি খাতে উৎপাদিত হয়েছে এবং ৬.৯১ শতাংশ বিদ্যুৎ আমদানি খাত হতে এসেছে । অর্থবছরে দেশের মােট বিনিয়ােগ | জিডিপির ২৮.৯৭ শতাংশ যার মধ্যে বেসরকারি খাতের অবদান ২২.০৭ শতাংশ । দেশের খসছে ! ২০১৪-১৫ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌছানাের ক্ষেত্রে সরকারের সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা অপরিহার্য ।


    ২০২২ সালের এইচএসসি ৭ম সপ্তাহের অর্থনীতি (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর 



    Tag: এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২২ সালের অর্থনীতি (৭ম সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪,  ২০২২ সালের এইচএসসি ৭ম সপ্তাহের অর্থনীতি (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর 

                                   
    Previous Post Next Post


    Any business enquiry contact us

    Email:- Educationblog24.com@gmail.com



    Any business enquiry contact us

    Email:- Educationblog24.com@gmail.com

    (সবচেয়ে আগে সকল তথ্য,গুরুত্বপূর্ণ সকল পিডিএফ, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Facebook এবং Telegram পেজ)